প্রেম কাহিনী

Discover all the "প্রেম কাহিনী" related stories

প্রেমাতাল

প্রেমাতাল | পর্ব – ২৬

মুগ্ধ হিসাব মেলাতে পারছিল না। কাল রাতে তিতির ঘুমের ঘোরে বলেছে মুগ্ধ কেন ওকে আদর করেনা! এখন আবার আদর করতে যেতেই এরকম করলো যেন ও চাচ্ছেই না। অল্পবয়সী মেয়েদের সাথে প্রেমে এই এক ঝামেলা বটে! তারা কখন যে কি চায় বোঝা বড় দায়।

57 Parts
0
49
প্রেমাতাল

প্রেমাতাল | পর্ব – ২৫

ভোরের আলো ফোটার আগেই ঘুম ভাঙলো মুগ্ধর। কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছিল টেরই পায়নি। জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে রইল। তিতির ওর বুকের মধ্যে ঘুমাচ্ছে। তিতিরের দিকে চোখ পড়তেই ওর রাতের পাগলামির কথা মনে পড়ে গেল। একা একাই হেসে ফেলল মুগ্ধ। আস্তে আস্তে আকাশটা সাদা হতে লাগলো। বাসে সামনে কয়েকজনের ঘুম ভেঙেছে।

57 Parts
0
56
প্রেমাতাল

প্রেমাতাল | পর্ব – ২৪

বাসের লাইট জ্বলে উঠতেই দুজন দুজনকে ছেড়ে যে যার সিটে চলে গেল। বাস কুমিল্লার একটা হোটেলে ২০ মিনিটের ব্রেক দিল। মুগ্ধ বলল, -“চলো ডিনার করে আসি।” -“আমি তো ডিনার করেই এসেছি। আমি ৮ টার মধ্যে ডিনার করি।” -“ডায়েটকন্ট্রোল না?” -“ডায়েটকন্ট্রোল বলে কথা না।

57 Parts
0
63
প্রেমাতাল

প্রেমাতাল | পর্ব – ২৩

মুগ্ধ কলাবাগান বাস কাউন্টারে দাঁড়িয়ে আছে। ১০:৩০ এ বাস ছাড়বে। সামনেই সাফি আর দোলা বসে আছে। ওরা এসেছে হেল্প করার জন্য। কারন তিতিরকে পৌঁছে দিতে আসবে ওর বাবা এবং ভাইয়া। তিতির বাসায় বলেছে এবারও টিওবি থেকেই যাচ্ছে খাগড়াছড়ি ট্রিপে। যেহেতু তিতিরের বাবা, ভাইয়া সাফি-দোলাদের চেনে তাই ওদেরকে নিয়ে এসেছে মুগ্ধ।

57 Parts
0
60
প্রেমাতাল

প্রেমাতাল | পর্ব – ২২

ওদের সম্পর্ক তখন ৪ মাস চলছিল। তিতির পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে চান্স পায়নি। প্রাইভেটেই ভর্তি হয়েছে। ওদিকে মুগ্ধর মাস্টার্স কম্পলিট হয়ে গেছে। তখনই মুগ্ধ আগের চাকরিটা ছেড়ে এখনকার চাকরিটায় জয়েন করেছিল। আগের অফিস ধানমন্ডিতেই ছিল। এখনকারটা বনানী। ধানমন্ডি থেকে বনানী অফিস করাটা ডিফিকাল্ট লাগলেও মুগ্ধ বাসা চেঞ্জ করেনি কারন এখানে তিতির আছে।

57 Parts
0
54
প্রেমাতাল

প্রেমাতাল | পর্ব – ২১

মুগ্ধ চোখ খুলে রাখতে পারছেন। ঘুমের জন্য না। চোখদুটো প্রচন্ড জ্বলছে তাই। গতকাল তিতিরের সাথে কথা হওয়ার পর সারারাত আর ঘুমাতে পারেনি। ফোন না দিয়েই বা কোথায় যাবে? মন তো আর সবসময় এত বাধা মানতে চায়না। নিঃশ্বাসটা আটকে যায় মাঝে মাঝে।

57 Parts
0
48
অপেক্ষা

অপেক্ষা | পর্ব – ২০

আরহাম ওপর থেকেই লুকিয়ে লুকিয়ে দেখছিলেন। আব্বুর মুখে শাস্তি শুনে আর বের হওয়ার সাহস পান নি।নাহলে উমায়ের এর সামনে কি নয় কি শাস্তি দিবেন আর মানসম্মানের ফালুদা হয়ে যাবে। ‘কি করেছে কি আমার ছেলে?আমার ছেলেকে শাস্তি দিবেন?’

56 Parts
0
27
অপেক্ষা

অপেক্ষা | পর্ব – ১৯

উমায়েরের বাড়ি থেকে রাগ করে বেরিয়ে পুরো দেড় ঘন্টা ফুল স্পীডে গাড়ি রান করে এসেছেন।রাগ কমেনি এতক্ষণ পর্যন্ত।নিজেকে কিছুক্ষণের জন্য একা ছেড়ে দিতেই বুঝতে পারলেন রাগটা অহেতুক।রাগটা না করলে এই শেষনিশিতে উনার প্রাণস্পর্শীর কাছেই হয়তো ঠাঁই থাকতো!

56 Parts
0
29
অপেক্ষা

অপেক্ষা | পর্ব – ১৮

হাফসার মনটা ভার হয়ে আছে বিকেলে রাদ’ ভাইয়ের সাথে কথা বলার পর থেকে।আরহাম বিকেলেও ফোন করে কথা বলতে চেয়েছিলেন।হাফসা অজুহাত দিয়ে চলে আসে।কথা বলে নি।কেন জানি অসহ্য লাগছে সবকিছু। একটা বিয়ে কিছু মানুষের জীবন কত অদ্ভুত ভাবে পাল্টে দিলো।যেমন আমি নিজে।তেমনি রাদ ভাই!

56 Parts
0
28
অপেক্ষা

অপেক্ষা | পর্ব – ১৭

আরহাম নিচে নামতে নামতে কলিং বেল বাজলো।এত সকালে কে হতে পারে?নিউজপেপারের লোক হয়তো!সন্দেহ বশে দরজা খুলতেই আরহাম চমকে গেলেন।অল্পক্ষণের জন্য নিজের চোখ আর মস্তিষ্ক কে যেনো বিশ্বাস করতে পারলেন না।

56 Parts
0
28
অপেক্ষা

অপেক্ষা | পর্ব – ১৬

‘কি হয়েছে আরহাম?তুমি এর আগেও কেঁদেছো।হাফসাও কেঁদেছে দেখলাম।মেয়েটা কিছু বলে না।সবকিছু নিজের ভেতর চেপে রাখে।কি হয়েছে দূজনের?কোনো কিছু নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়েছে?বলার মতো হলে বলো আমাকে।’ আরহাম কাঁদোকাঁদো হয়ে মায়ের গলা জড়িয়ে বললেন, ‘সি হার্টস মি আম্মু।’

56 Parts
0
38
অপেক্ষা

অপেক্ষা | পর্ব – ১৫

কিছুক্ষণ পর কলিং বেল বাজলো।হাফসা কলিং বেলের শব্দে বারান্দায় বেরোলো।দোতলা থেকে দেখছে আশেপাশে কোনো ম্যাড নেই।কলিং বেল বেজেই যাচ্ছে। দরজা কেন কেউ খুলছে না।মায়ের শরীর ভালো না,তাই শুয়ে আছেন।ওষুধ খেয়ে ঘুমালে উনি লম্বা ঘুম দেন।কিন্তু আপু তো গিয়ে খুলতে পারেন।আর সার্ভেন্ট?সবাই গেল কোথায়?

56 Parts
0
52