অফিডিয়ান
ষোল বছর আগের এক রহস্যময় দুর্ঘটনা দুটি পরিবারকে বিচ্ছিন্ন করে দেয়। সেই ঘটনার পর ফুপাতো ভাই সাফওয়ানের বাড়িতে আবার ফিরে আসে রুমাইশা। কিন্তু চিলেকোঠার একাকীত্বে সাফওয়ান লুকিয়ে রেখেছে এক ভয়ঙ্কর সত্য—এক অর্ধেক মানব, অর্ধেক সর্প সত্তা। এই নিষিদ্ধ সত্যের কাছাকাছি এসে রুমাইশা কি এক পারিবারিক ষড়যন্ত্রের জাল উন্মোচন করবে, নাকি শৈশবের সেই ভয়াল রাতের মতোই নিজে পরিণত হবে এক নতুন শিকারে?
ফেরা হলো পুরনো ক্ষতে
দীর্ঘ ষোল বছর পর এক অস্বস্তিকর নীরবতা নিয়ে ফুপ্পির বাড়িতে পা রাখে রুমাইশা। ফুপাতো ভাই সাফওয়ান সবার থেকে বিচ্ছিন্ন, আর অতীতের সেই কামড়ের ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন করলেই সবাই চুপ হয়ে যায়। লিভিং রুমের বাইরে থেকে ভেসে আসা এক গোপন কথোপকথন শোনার পর রুমাইশা কি এমন কোনো সত্যের মুখোমুখি হতে চলেছে যা তার সব ধারণাকে ভেঙে দেবে?
এক ছাদের নিচে ভয় আর রহস্য
বাবার অমতে ফুপ্পির বাড়িতে থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় রুমাইশা। চিলেকোঠার ঘরে থাকা সাফওয়ানের রহস্যময় আচরণ আর পরিবারের চাপা আতঙ্ক বাড়িটাকে যেন এক গোলকধাঁধায় পরিণত করেছে। মাঝরাতে হঠাৎ এক ভারী শব্দে ঘুম ভেঙে গেলে রুমাইশা কি সেই রহস্যের প্রথম স্তরের মুখোমুখি হবে?
চিলেকোঠার নিষিদ্ধ সীমানা
গভীর রাতের অদ্ভুত শব্দের উৎস খুঁজতে গিয়ে রুমাইশা আরও বেশি রহস্যের জালে জড়িয়ে পড়ে। সাফওয়ানের চিলেকোঠার ঘর যেন এক নিষিদ্ধ জগৎ, যেখানে কারও প্রবেশের অনুমতি নেই। শাফিনের কাছ থেকে সাফওয়ানের অদ্ভুত জীবনযাত্রা আর কলেজে তার মুখোশধারী পরিচয়ের কথা শুনে রুমাইশার কৌতূহল কি তাকে কোনো নতুন বিপদের দিকে ঠেলে দেবে?
জঙ্গলের গভীরে ভয়াল ছায়া
শৈশবের স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে জঙ্গলের গভীরে এক পরিত্যক্ত জায়গায় পৌঁছে যায় রুমাইশা আর শাফিন। সেখানে পড়ে থাকা এক বিশাল সাপের খোলস দেখে ভয়ে তাদের আত্মা কেঁপে ওঠে। যখন তারা পালানোর জন্য ছুট লাগায়, তখন কি তারা টের পায় যে চিলেকোঠার ঘর থেকে একজোড়া তীক্ষ্ণ চোখ তাদের অনুসরণ করছে?
অন্ধকারে এক অচেনা অবয়ব
গভীর রাতে আবার সেই ভারী শব্দ, আর এবার জানালার বাইরে জঙ্গলের দিকে এগিয়ে যেতে দেখা যায় এক রহস্যময় অবয়বকে। পরদিন সকালে ফুপ্পির কাছে রাতের ঘটনাটা বলতে গেলে তিনি এক অদ্ভুত নীরবতায় ডুবে যান। ঠিক তখনই রান্নাঘর থেকে ভেসে আসা এক গমগমে কণ্ঠস্বর ‘রিমু’ বলে ডেকে উঠলে রুমাইশার পৃথিবী কি থমকে যাবে?
এক গাড়িতে দুই পৃথিবী
বহু বছর পর মুখোমুখি হয়েও সাফওয়ানের কাছ থেকে শুধু তিরস্কারই পায় রুমাইশা। পরদিন সকালে কলেজে যাওয়ার জন্য সেই সাফওয়ানের সঙ্গেই এক গাড়িতে উঠতে বাধ্য হয় সে। গাড়ির ভেতরের হিমশীতল নীরবতা আর মাঝ রাস্তায় নামিয়ে দেওয়ার অপমান কি তাদের সম্পর্কের ভাঙা কাচগুলোকে আরও চূর্ণবিচূর্ণ করে দেবে?
মুখোশের আড়ালের দানব
কৌতূহলের বশে সাফওয়ানের আসল চেহারা দেখার জন্য দরজার আড়ালে অপেক্ষা করে রুমাইশা। কিন্তু চিলেকোঠার সিঁড়ি বেয়ে যে উঠে আসছে সে তার চেনা ভাই নয়, বরং এক ভয়ঙ্কর সত্তা। তার জ্বলজ্বলে চোখ, সাপের মতো চামড়া আর তীক্ষ্ণ বিষদাঁত দেখে রুমাইশা কি নিজের জীবন নিয়ে পালাতে পারবে, নাকি সেই দানবের হাতেই হবে তার শেষ পরিণতি?
ভয়ের চাদরে মোড়া সত্য
সাফওয়ানের ভয়ঙ্কর রূপ দেখার পর থেকে এক অজানা আতঙ্কে দিন কাটছে রুমাইশার। তার বিষণ্ণতা আর চুপচাপ আচরণ পরিবারের সবার নজরে পড়ে। ছাদে সাফওয়ানের খাবার দিতে গিয়ে ভয়ে তার হাত কাঁপে, আর সে ছুটে পালায়। সাফওয়ানের এই রূপ কি শুধুই তার কল্পনা, নাকি এক নির্মম সত্য যা সবাই তার কাছ থেকে লুকাতে চাইছে?
নিশুতি রাতের অপ্রত্যাশিত আহ্বান
রুমাইশার মন খারাপের কারণ জানতে চেয়ে গভীর রাতে তার দরজায় এসে দাঁড়ায় স্বয়ং সাফওয়ান। তার গম্ভীর কণ্ঠের আদেশে রুমাইশা হতবাক হয়ে যায়। যে মানুষটা তাকে দিনের আলোয় সহ্য করতে পারে না, সে কেন তার কষ্টের কারণ জানতে এত আগ্রহী? সাফওয়ানের এই দ্বৈত আচরণের পেছনে কি কোনো গভীর উদ্দেশ্য লুকিয়ে আছে?
মিথ্যার আড়ালে লুকানো ভয়
সাফওয়ানকে সত্যিটা বলতে না পেরে পরীক্ষার অজুহাত দিয়ে নিজের মনের অবস্থা ঢাকার চেষ্টা করে রুমাইশা। কিন্তু সাফওয়ানের তীক্ষ্ণ দৃষ্টি কি তার এই ছোট মিথ্যাটা ধরে ফেলবে? ছাদে সাফওয়ানের খাবার দিতে গিয়ে রুমাইশার হাত কাঁপার দৃশ্য কি সাফওয়ানের মনে নতুন কোনো সন্দেহের জন্ম দেবে?
অভিশাপের উৎস সন্ধান
সাফওয়ানের দাদা মোস্তফা আহমেদের করা এক ভয়ঙ্কর জেনেটিক এক্সপেরিমেন্টের কথা প্রকাশ পায়, যা সাফওয়ানের জীবনের অভিশাপের মূল কারণ। রুনিয়া কি তার ছেলের জীবনের এই নির্মম সত্য মেনে নিতে পারবেন? নিজের স্বামীর করা এই বিশ্বাসঘাতকতার পর সাফওয়ান কি তার দাদুকে কখনো ক্ষমা করতে পারবে?
নিষিদ্ধ জঙ্গলে আবার পদচিহ্ন
পরিবারের বারণ সত্ত্বেও রুমাইশা আবার শাফিনকে নিয়ে জঙ্গলের গভীরে যায়, তার সন্দেহের সত্যতা যাচাই করতে। সেখানে গাছের ডালে ঝুলে থাকা সাপের দল আর কুড়িয়ে পাওয়া একটি জিনিস তার মনে নতুন প্রশ্নের জন্ম দেয়। এই নিষিদ্ধ অভিযান কি সাফওয়ানের ক্রোধের কারণ হবে, নাকি সে নিজেই কোনো বিপদের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে?
রাতের আঁধারে উন্মোচিত সত্য
জঙ্গলে পাওয়া জিনিসটা নিয়ে সন্দেহে থাকা রুমাইশার ঘুম ভেঙে যায় এক ভারী শব্দে। জানালার বাইরে সে যা দেখে, তাতে তার সমস্ত ধারণা সত্যি প্রমাণিত হয়। সাফওয়ানই সেই রহস্যময় অবয়ব। কিন্তু তার এই রাতের অভিযানের কথা জেনে ফেলায় রুমাইশা কি এবার সাফওয়ানের ভয়ঙ্কর ক্রোধের শিকার হবে?
শীতল স্পর্শের হুমকি
সাফওয়ানের গোপন রহস্য জেনে ফেলায় রুমাইশার জীবন এখন হুমকির মুখে। মাঝরাতে সাফওয়ান তার ঘরে প্রবেশ করে, আর তার শীতল স্পর্শে রুমাইশার নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসে। মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসা রুমাইশা কি সাফওয়ানের দেওয়া হুমকির কাছে নতি স্বীকার করবে, নাকি নিজের জীবন বাজি রেখে শেষ চেষ্টা করবে?
অভিশপ্ত রাতের পর
সাফওয়ানের ভয়ঙ্কর আক্রমণের পর রুমাইশা জ্বরে কাতর হয়ে পড়ে। শারীরিক ও মানসিক যন্ত্রণায় সে যখন ছটফট করছে, তখন সাফওয়ান তাকে এক অজানা জায়গায় নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এই রহস্যময় যাত্রার শেষ কোথায়? সাফওয়ানের অনুশোচনা কি ভালোবাসায় রূপ নেবে, নাকি এটা আরও বড় কোনো ঝড়ের পূর্বাভাস?
অভিশাপ যখন অভ্যাসে
জ্বরের ঘোরে বেহুঁশ রুমাইশাকে নিয়ে তার পরিবারে নতুন করে উদ্বেগ শুরু হয়। আয়েশার মনে ফিরে আসে আঠারো বছর আগের সেই অভিশপ্ত দিনের স্মৃতি, যখন সাফওয়ানের কামড়ে তার মেয়ে প্রায় মরতে বসেছিলো। এই পুনরাবৃত্তি কি সুধুই কাকতালীয়, নাকি ইতিহাসের সেই কালো অধ্যায়ের পুনরাবৃত্তি হতে চলেছে?
অভিশপ্ত জীবনের কালো অধ্যায়
সাফওয়ানের জন্মের পেছনের এক ভয়ঙ্কর সত্য উন্মোচিত হয়। টেস্টটিউব বেবি হিসেবে তার জন্ম, আর তার দাদার করা এক জেনেটিক এক্সপেরিমেন্টের শিকার হয়ে সে পরিণত হয়েছে এক হাইব্রিড সত্তায়। এই নির্মম সত্য জানার পর সাফওয়ান কি পারবে নিজেকে সামলাতে? আর এই অভিশাপের জন্য সে কাকে দায়ী করবে?
প্রত্যাখ্যানের পর
সাফওয়ান তার ভালোবাসার কথা বলার পরও রুমাইশার কাছ থেকে কোনো উত্তর পায় না। তার দেওয়া বিয়ের প্রস্তাব কি রুমাইশা প্রত্যাখ্যান করবে? তার ভয়ঙ্কর সত্তার কথা জেনেও কি রুমাইশা তাকে ভালোবাসতে পারবে? নাকি এই নীরবতা এক নতুন ঝড়ের পূর্বাভাস?
ভাইয়ের বিরুদ্ধে ভাইয়ের লড়াই
রাফসানের কানে সাফওয়ান আর রুমাইশার সম্পর্কের কথা পৌঁছাতেই সে ক্রোধে ফেটে পড়ে। সাফওয়ানকে সে তার বোনের জীবনের জন্য হুমকি মনে করে। দুই ভাইয়ের এই দ্বন্দ্ব কি তাদের পরিবারে নতুন করে বিভেদ সৃষ্টি করবে? নাকি ভালোবাসার জোরে সাফওয়ান সব বাধা অতিক্রম করতে পারবে?
হত্যার দায় যখন ভালোবাসার
সাফওয়ানের হাতে দুজন লোকের নৃশংস খুনের খবর টিভিতে দেখে ভয়ে জমে যায় রুমাইশা। সে কি তার ভালোবাসার মানুষের এই ভয়ঙ্কর রূপ মেনে নিতে পারবে? সাফওয়ান কি তাকে বোঝাতে পারবে যে এই খুন সে তার সম্মান রক্ষার জন্যই করেছে? নাকি এই ঘটনা তাদের মাঝে এক অলঙ্ঘনীয় প্রাচীর তৈরি করবে?
গোপন সত্যের সন্ধানে
শাফিনের কাছে সাফওয়ানের রহস্যময় জীবন আর তার অঢেল সম্পদের উৎস সম্পর্কে জানতে চায় রুমাইশা। সাফওয়ানের রিসার্চ ল্যাব আর তার আন্তর্জাতিক সংযোগের কথা শুনে রুমাইশার মনে নতুন করে প্রশ্নের জন্ম হয়। সাফওয়ানের এই গোপন জগৎ কি তাদের ভালোবাসার জন্য নতুন কোনো হুমকি বয়ে আনবে?
অতীতের প্রতিশোধ
সাফওয়ানের জীবনের কালো অধ্যায়ের কথা জানতে পারে রাফসান। সে জানতে পারে সাফওয়ান একজন প্রফেশনাল হিটম্যান এবং তাকে ধরার জন্য আন্তর্জাতিক চক্র সক্রিয়। ভাইয়ের এই ভয়ঙ্কর অতীত কি রাফসান মেনে নিতে পারবে? নাকি সে সাফওয়ানকে তার বোনের জীবন থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য নতুন কোনো পরিকল্পনা করবে?
অভিশাপের নতুন অধ্যায়
রুমাইশার শরীরেও সাফওয়ানের মতো পরিবর্তন শুরু হয়। তার চোখ জ্বলজ্বল করতে থাকে, আর সেও পায় অতিপ্রাকৃত কিছু ক্ষমতা। এই পরিবর্তন কি তাদের ভালোবাসার জন্য নতুন কোনো আশীর্বাদ, নাকি এক নতুন অভিশাপের সূচনা? সাফওয়ান কি পারবে রুমাইশাকে এই ভয়ঙ্কর পরিণতি থেকে রক্ষা করতে?
বাবার বিশ্বাসঘাতকতা
রুমাইশার বাবা শামসুল কাদের মেয়ের ভালোর কথা ভেবে তার অমতে জুবায়েরের সাথে তার বিয়ে ঠিক করেন। যে বাবা তাকে কথা দিয়েছিলো তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিছু করবে না, সেই বাবার এমন বিশ্বাসঘাতকতা কি রুমাইশা মেনে নিতে পারবে? সে কি পরিবারের এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে একা লড়াই করতে পারবে?
বরের বদলে বর
জুবায়েরের সাথে রুমাইশার বিয়ে প্রায় নিশ্চিত, পরিবার তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে। কান্নারত রুমাইশার শেষ আশ্রয় যখন ফুরিয়ে আসছে, ঠিক তখনই এক অপ্রত্যাশিত ঝড়ের মতো বিয়েতে হাজির হয় সাফওয়ান। এই নাটকীয় মুহূর্তে রুমাইশার কবুল কি তার ভালোবাসার মানুষকে করবে, নাকি পারিবারিক ষড়যন্ত্রের কাছে তাকে হার মানতে হবে?
অভিশাপ না আশীর্বাদ
সাফওয়ানের শরীরে এক অদ্ভুত পরিবর্তন দেখা যায়, তার খোলস ওঠা বন্ধ হয়ে যায়। সে আবিষ্কার করে যে রুমাইশার শরীরেই তার নিরাময়ের ঔষধ লুকিয়ে আছে। এই আবিষ্কার কি তাদের জন্য আশীর্বাদ বয়ে আনবে, নাকি তাদের ভাগ্যকে আরও জটিল এক পথে ঠেলে দেবে?
নতুন ষড়যন্ত্রের জাল
রুমাইশার মা আয়েশা আর খালা জুলেখা মিলে জুবায়েরের সাথে রুমাইশার বিয়ে দেওয়ার জন্য নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু করে। তাদের পাতা ফাঁদে কি রুমাইশা পা দেবে? নাকি সে তার ভালোবাসার জন্য শেষ পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাবে?
শিকারীর মুখোমুখি
সাফওয়ানকে ধরার জন্য আন্তর্জাতিক মাফিয়া গ্যাং বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছে। তাদের হাত থেকে বাঁচতে সাফওয়ান আর রুমাইশা এক বিপদসংকুল পথে পা বাড়ায়। এই লড়াইয়ে কি তারা জিততে পারবে, নাকি শত্রুর পাতা ফাঁদে তারা আটকে পড়বে?
অভিশাপের ছোবল
সাফওয়ানের ভেতরের পশুটা আবার জেগে ওঠে এবং সে নিজের অজান্তেই রুমাইশাকে আক্রমণ করে। তার বিষের ছোবলে রুমাইশার জীবন সংকটাপন্ন। নিজের ভালোবাসার মানুষকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়ে সাফওয়ান কি নিজেকে ক্ষমা করতে পারবে? সে কি পারবে রুমাইশাকে ফিরিয়ে আনতে?
মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফেরা
রুমাইশার হৃদস্পন্দন থেমে যায়, সাফওয়ানের পৃথিবী আঁধারে ঢেকে যায়। নিজের জীবন শেষ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে এক অলৌকিক ঘটনায় রুমাইশা আবার জীবন ফিরে পায়। এই পুনর্জন্ম কি তাদের ভালোবাসার জন্য নতুন কোনো পরীক্ষা নিয়ে আসবে?
এক আকাশ সমান ভালোবাসা
আমাজনের আকাশে উড়ন্ত জেটের ভেতরে বুলেট এসে আঘাত হানে। জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে সাফওয়ান আর রুমাইশা প্যারাসুট নিয়ে ঝাঁপ দেয়। এই বিপদসংকুল মুহূর্তেও তাদের ভালোবাসা কি পারবে সব বাধা অতিক্রম করতে? নাকি এটাই হবে তাদের শেষ যাত্রা?
দানবের মুখোমুখি
আমাজনের গভীরে সাফওয়ানের পোষা বিশাল পাইথন লিন্ডার মুখোমুখি হয় রুমাইশা। লিন্ডার হিংস্র আক্রমণ থেকে বাঁচতে সে যখন প্রাণপণে ছুটছে, তখন সাফওয়ান কি পারবে সময়মতো এসে তাকে রক্ষা করতে? নাকি এই ভয়ঙ্কর দানবের হাতেই লেখা আছে তার শেষ পরিণতি?
বারো বছর পরের ফেরা
দীর্ঘ বারো বছর পর নিজেদের শিকড়ে ফিরে আসে সাফওয়ান আর রুমাইশা, সাথে তাদের ভালোবাসার তিন চিহ্ন। অতীতের ক্ষতচিহ্ন মুছে ফেলে পরিবার আবার এক হয়েছে শাফিনের বিয়ের উৎসবে। এই পুনর্মিলন কি তাদের দীর্ঘ অপেক্ষার এক মধুর সমাপ্তি, নাকি তাদের নতুন পরিচয়ের আড়ালে এখনো কোনো রহস্য বাকি আছে?
নতুন পরিচয়ে পুরনো শত্রু
সাফওয়ানের আসল পরিচয় দেশবাসীর সামনে প্রকাশ হওয়ার পর জনমনে নতুন করে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। একদিকে যেমন সে অনেকের কাছে নায়ক হয়ে ওঠে, তেমনি পুরনো শত্রুরাও আবার সক্রিয় হয়ে ওঠে। এই নতুন অধ্যায়ে সাফওয়ান কি পারবে তার পরিবারকে সব বিপদ থেকে রক্ষা করতে?
বিশ্বাস আর বিশ্বাসঘাতকতার খেলা
আফসানার অস্বাভাবিক আচরণ সাফওয়ানের মনে সন্দেহের জন্ম দেয়। সে কি সত্যিই অসুস্থ, নাকি এর পেছনে লুকিয়ে আছে কোনো গভীর ষড়যন্ত্র? সাফওয়ান কি পারবে এই নতুন ষড়যন্ত্রের জাল ছিঁড়ে ফেলতে, নাকি আপনজনের বিশ্বাসঘাতকতায় সে আবার নতুন কোনো বিপদে পড়বে?
অপেক্ষা শেষের গল্প
দীর্ঘ বারো বছর পর নিজেদের শিকড়ে ফিরে আসে সাফওয়ান আর রুমাইশা, সাথে তাদের ভালোবাসার তিন চিহ্ন। অতীতের ক্ষতচিহ্ন মুছে ফেলে পরিবার আবার এক হয়েছে শাফিনের বিয়ের উৎসবে। এই পুনর্মিলন কি তাদের দীর্ঘ অপেক্ষার এক মধুর সমাপ্তি, নাকি তাদের নতুন পরিচয়ের আড়ালে এখনো কোনো রহস্য বাকি আছে?
প্রথম রাতের প্রস্তুতি
শাফিনের বিয়ের রাতে সাফওয়ান আর রুমাইশার জন্য সাজানো হয় বাসর ঘর। বারো বছর পর পরিবারের মাঝে তাদের এই প্রথম রাত কি নতুন কোনো আনন্দ বয়ে আনবে? নাকি পুরনো কোনো স্মৃতি তাদের এই সুখের মুহূর্তে বাধা হয়ে দাঁড়াবে?
পূর্ণিমার রাতের গান
চিলেকোঠার ঘরে বাসর রাতে সাফওয়ান আর রুমাইশা তাদের পুরনো স্মৃতিতে হারিয়ে যায়। সাফওয়ানের কণ্ঠে গান শুনে রুমাইশা মুগ্ধ হয়। এই রাত কি তাদের ভালোবাসাকে আরও গভীর করবে, নাকি তাদের সুখের আড়ালে লুকিয়ে থাকা কোনো বিপদ আবার হানা দেবে?
নতুন ভোরের নতুন লড়াই
দেশ ছেড়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে শুরু করে সাফওয়ান আর রুমাইশা। কিন্তু তাদের এই সিদ্ধান্ত কি পরিবার মেনে নেবে? নাকি তাদের এই নতুন যাত্রার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে কোনো অপ্রত্যাশিত শত্রু?
হারানো ভাইয়ের ফিরে আসা
সাফওয়ান আর রুমাইশা তাদের পুরনো স্মৃতি রোমন্থন করতে থাকে। ছোটবেলার সেই দিনগুলো, সেই খুনসুটি, আর সেই বিচ্ছেদের বেদনা—সবকিছুই যেন তাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে। এই স্মৃতিচারণ কি তাদের বর্তমানকে আরও মধুর করে তুলবে, নাকি অতীতের কোনো ক্ষত আবার নতুন করে জেগে উঠবে?
অভিশাপের পুনর্জন্ম
রুমাইশার শরীরে অদ্ভুত পরিবর্তন দেখা দেয়, তার চোখ সাফওয়ানের মতো জ্বলজ্বল করতে শুরু করে। এই পরিবর্তন কি তাদের ভালোবাসার জন্য নতুন কোনো পরীক্ষা, নাকি তাদের নিয়তিতে লেখা আছে আরও ভয়ঙ্কর কোনো অধ্যায়?
দানবের জাগরণ
সাফওয়ানের ভেতরের পশুটা আবার জেগে ওঠে এবং সে রুমাইশাকে আক্রমণ করে বসে। তার বিষের ছোবলে রুমাইশার জীবন সংকটাপন্ন। নিজের ভালোবাসার মানুষকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়ে সাফওয়ান কি নিজেকে ক্ষমা করতে পারবে? সে কি পারবে রুমাইশাকে ফিরিয়ে আনতে?
হারানোর আগে ফিরে পাওয়া
রুমাইশার হৃদস্পন্দন থেমে যায়, সাফওয়ানের পৃথিবী আঁধারে ঢেকে যায়। নিজের জীবন শেষ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে এক অলৌকিক ঘটনায় রুমাইশা আবার জীবন ফিরে পায়। এই পুনর্জন্ম কি তাদের ভালোবাসার জন্য নতুন কোনো পরীক্ষা নিয়ে আসবে?
শেষ লড়াইয়ের প্রস্তুতি
সাফওয়ানকে ধরার জন্য আন্তর্জাতিক মাফিয়া গ্যাং বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছে। তাদের হাত থেকে বাঁচতে সাফওয়ান আর রুমাইশা এক বিপদসংকুল পথে পা বাড়ায়। এই লড়াইয়ে কি তারা জিততে পারবে, নাকি শত্রুর পাতা ফাঁদে তারা আটকে পড়বে?
বিশ্বাস আর বিশ্বাসঘাতকতার খেলা
সাফওয়ানের বন্ধু ম্যাথিউ তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে হারবার্টের কাছে তার খবর পৌঁছে দেয়। এই বিশ্বাসঘাতকতার পেছনে কি কোনো গভীর ষড়যন্ত্র লুকিয়ে আছে? সাফওয়ান কি পারবে তার বন্ধুর এই প্রতারণার জাল ছিঁড়ে ফেলতে?
শেষ চাল
হারবার্টের পাতা ফাঁদে আটকে পড়ে সাফওয়ান আর রুমাইশা। তাদের সামনে এখন জীবন-মৃত্যুর লড়াই। এই লড়াইয়ে কি তারা জিততে পারবে, নাকি তাদের ভালোবাসার গল্পটা এখানেই শেষ হয়ে যাবে?
শিকারীর মুখোমুখি
হারবার্টের পাতা ফাঁদে আটকে পড়ে সাফওয়ান আর রুমাইশা। তাদের সামনে এখন জীবন-মৃত্যুর লড়াই। এই লড়াইয়ে কি তারা জিততে পারবে, নাকি তাদের ভালোবাসার গল্পটা এখানেই শেষ হয়ে যাবে?
রক্তাক্ত প্রতিশোধ
শত্রুর হাতে বন্দি হয়ে সাফওয়ান আর রুমাইশা তাদের শেষ লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত হয়। এই লড়াইয়ে কি তারা জিততে পারবে, নাকি তাদের ভালোবাসার গল্পটা এখানেই শেষ হয়ে যাবে?
অভিশাপের নতুন অধ্যায়
রুমাইশার শরীরেও সাফওয়ানের মতো পরিবর্তন শুরু হয়। তার চোখ জ্বলজ্বল করতে থাকে, আর সেও পায় অতিপ্রাকৃত কিছু ক্ষমতা। এই পরিবর্তন কি তাদের ভালোবাসার জন্য নতুন কোনো আশীর্বাদ, নাকি এক নতুন অভিশাপের সূচনা? সাফওয়ান কি পারবে রুমাইশাকে এই ভয়ঙ্কর পরিণতি থেকে রক্ষা করতে?
বিশ্বাস ভাঙার যন্ত্রণা
সাফওয়ানের ডায়েরি পড়ে রুমাইশা জানতে পারে যে সাফওয়ান তাকে শুধু মাত্র নিজের স্বার্থের জন্য ব্যাবহার করেছে। এই নির্মম সত্য কি রুমাইশা মেনে নিতে পারবে? নাকি এই বিশ্বাসঘাতকতা তাদের ভালোবাসার গল্পে এক যন্ত্রণাময় সমাপ্তি টেনে দেবে?
হারিয়ে যাওয়া পথের বাঁকে
সাফওয়ানের বিশ্বাসঘাতকতায় ভেঙে পড়ে রুমাইশা। সে সাফওয়ানকে ছেড়ে এক অজানা পথে হারিয়ে যায়। সাফওয়ান কি পারবে তার ভুল বুঝতে পেরে রুমাইশাকে ফিরিয়ে আনতে? নাকি এই বিচ্ছেদই হবে তাদের শেষ পরিণতি?
অভিশপ্ত জঙ্গলের নতুন অতিথি
রুমাইশার খোঁজে জঙ্গলে এসে রাফসান আর শাফিন এক অদ্ভুত প্রাণীর সন্ধান পায়, যার চোখ দুটো জ্বলজ্বল করছে। এই প্রাণীটি কি তাদের জন্য নতুন কোনো বিপদ বয়ে আনবে, নাকি এর সাথেই জড়িয়ে আছে রুমাইশার হারিয়ে যাওয়ার রহস্য?
বন্দী বাঘের খাঁচা
শত্রুর হাতে বন্দী হয়ে সাফওয়ান এক গোপন ল্যাবে আটকা পড়ে। সেখানে তাকে অমানুষিক নির্যাতনের শিকার হতে হয়। এই বন্দিদশা থেকে কি সে মুক্তি পাবে? নাকি তার জীবনের গল্পটা এখানেই শেষ হয়ে যাবে?
অন্ধকারের নতুন রানী
রুমাইশা ফিরে আসে এক নতুন রূপে, আরও শক্তিশালী, আরও ভয়ঙ্কর। সে কি সাফওয়ানকে উদ্ধার করতে পারবে? নাকি তার এই নতুন পরিচয় তাদের মাঝে তৈরি করবে এক নতুন দূরত্ব?
শিকারীর জালে শিকার
রুমাইশা সাফওয়ানকে উদ্ধার করার জন্য এক দুঃসাহসিক অভিযানে নামে। কিন্তু শত্রুর পাতা ফাঁদে সে নিজেই আটকে পড়ে। এই বিপদ থেকে কি সে উদ্ধার পাবে? নাকি সাফওয়ানকে বাচানোর স্বপ্নটা তার অধরাই থেকে যাবে?
শেষ লড়াইয়ের ডাক
সাফওয়ান আর রুমাইশা শত্রুর বিরুদ্ধে তাদের শেষ লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত হয়। এই লড়াইয়ে কি তারা জিততে পারবে? নাকি তাদের ভালোবাসার গল্পটা এখানেই শেষ হয়ে যাবে?
অপেক্ষা শেষের গল্প
দীর্ঘ বারো বছর পর নিজেদের শিকড়ে ফিরে আসে সাফওয়ান আর রুমাইশা, সাথে তাদের ভালোবাসার তিন চিহ্ন। অতীতের ক্ষতচিহ্ন মুছে ফেলে পরিবার আবার এক হয়েছে শাফিনের বিয়ের উৎসবে। এই পুনর্মিলন কি তাদের দীর্ঘ অপেক্ষার এক মধুর সমাপ্তি, নাকি তাদের নতুন পরিচয়ের আড়ালে এখনো কোনো রহস্য বাকি আছে?
নতুন পরিচয়ে পুরনো শত্রু
সাফওয়ানের আসল পরিচয় দেশবাসীর সামনে প্রকাশ হওয়ার পর জনমনে নতুন করে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। একদিকে যেমন সে অনেকের কাছে নায়ক হয়ে ওঠে, তেমনি পুরনো শত্রুরাও আবার সক্রিয় হয়ে ওঠে। এই নতুন অধ্যায়ে সাফওয়ান কি পারবে তার পরিবারকে সব বিপদ থেকে রক্ষা করতে?
বিশ্বাস আর বিশ্বাসঘাতকতার খেলা
আফসানার অস্বাভাবিক আচরণ সাফওয়ানের মনে সন্দেহের জন্ম দেয়। সে কি সত্যিই অসুস্থ, নাকি এর পেছনে লুকিয়ে আছে কোনো গভীর ষড়যন্ত্র? সাফওয়ান কি পারবে এই নতুন ষড়যন্ত্রের জাল ছিঁড়ে ফেলতে, নাকি আপনজনের বিশ্বাসঘাতকতায় সে আবার নতুন কোনো বিপদে পড়বে?
শেষ লড়াইয়ের প্রস্তুতি
সাফওয়ান আর রুমাইশা শত্রুর বিরুদ্ধে তাদের শেষ লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত হয়। এই লড়াইয়ে কি তারা জিততে পারবে? নাকি তাদের ভালোবাসার গল্পটা এখানেই শেষ হয়ে যাবে?
বিশ্বাস আর বিশ্বাসঘাতকতার খেলা
আফসানার অস্বাভাবিক আচরণ সাফওয়ানের মনে সন্দেহের জন্ম দেয়। সে কি সত্যিই অসুস্থ, নাকি এর পেছনে লুকিয়ে আছে কোনো গভীর ষড়যন্ত্র? সাফওয়ান কি পারবে এই নতুন ষড়যন্ত্রের জাল ছিঁড়ে ফেলতে, নাকি আপনজনের বিশ্বাসঘাতকতায় সে আবার নতুন কোনো বিপদে পড়বে?
বিষাক্ত চুম্বন
গভীর রাতে আফসানা সাফওয়ানের রুমে প্রবেশ করে এবং তাকে চুমু খাওয়ার চেষ্টা করে। এই ঘটনায় সাফওয়ান ক্রোধে ফেটে পড়ে। আফসানার এই দুঃসাহসের পেছনে কি কোনো গভীর উদ্দেশ্য লুকিয়ে আছে? সাফওয়ান কি পারবে এই নতুন ষড়যন্ত্রের জাল ছিঁড়ে ফেলতে?
ঘোরগাড়ির গান
পুলিশের কাছ থেকে নিজেদের পরিচয় ফিরে পাওয়ার প্রস্তাব পায় সাফওয়ান আর রুমাইশা। এই প্রস্তাবে কি তারা রাজি হবে? নাকি তাদের ভাগ্যকে তারা নিজেদের হাতেই লিখবে? হরিণার বিলের ধারে চাঁদের আলোয় সাফওয়ানের কণ্ঠে গান কি তাদের নতুন জীবনের সূচনা করবে?
অভিশপ্ত জঙ্গলের নতুন অতিথি
রুমাইশার খোঁজে জঙ্গলে এসে রাফসান আর শাফিন এক অদ্ভুত প্রাণীর সন্ধান পায়, যার চোখ দুটো জ্বলজ্বল করছে। এই প্রাণীটি কি তাদের জন্য নতুন কোনো বিপদ বয়ে আনবে, নাকি এর সাথেই জড়িয়ে আছে রুমাইশার হারিয়ে যাওয়ার রহস্য?
ভালোবাসার শেষ গান
আমাজনের গভীরে, বিভীষিকা নদীর তীরে, আগুনের পাশে বসে সাফওয়ান আর রুমাইশা তাদের ভালোবাসার গল্প বলে। সাফওয়ানের কণ্ঠে গান শুনে রুমাইশা মুগ্ধ হয়। এই রাত কি তাদের ভালোবাসাকে আরও গভীর করবে, নাকি তাদের সুখের আড়ালে লুকিয়ে থাকা কোনো বিপদ আবার হানা দেবে?
অপেক্ষা শেষের গল্প
দীর্ঘ বারো বছর পর নিজেদের শিকড়ে ফিরে আসে সাফওয়ান আর রুমাইশা, সাথে তাদের ভালোবাসার তিন চিহ্ন। অতীতের ক্ষতচিহ্ন মুছে ফেলে পরিবার আবার এক হয়েছে শাফিনের বিয়ের উৎসবে। এই পুনর্মিলন কি তাদের দীর্ঘ অপেক্ষার এক মধুর সমাপ্তি, নাকি তাদের নতুন পরিচয়ের আড়ালে এখনো কোনো রহস্য বাকি আছে?
বিশ্বাস আর বিশ্বাসঘাতকতার খেলা
আফসানার অস্বাভাবিক আচরণ সাফওয়ানের মনে সন্দেহের জন্ম দেয়। সে কি সত্যিই অসুস্থ, নাকি এর পেছনে লুকিয়ে আছে কোনো গভীর ষড়যন্ত্র? সাফওয়ান কি পারবে এই নতুন ষড়যন্ত্রের জাল ছিঁড়ে ফেলতে, নাকি আপনজনের বিশ্বাসঘাতকতায় সে আবার নতুন কোনো বিপদে পড়বে?
নতুন পরিচয়ে পুরনো শত্রু
সাফওয়ানের আসল পরিচয় দেশবাসীর সামনে প্রকাশ হওয়ার পর জনমনে নতুন করে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। একদিকে যেমন সে অনেকের কাছে নায়ক হয়ে ওঠে, তেমনি পুরনো শত্রুরাও আবার সক্রিয় হয়ে ওঠে। এই নতুন অধ্যায়ে সাফওয়ান কি পারবে তার পরিবারকে সব বিপদ থেকে রক্ষা করতে?
বিষাক্ত চুম্বন
গভীর রাতে আফসানা সাফওয়ানের রুমে প্রবেশ করে এবং তাকে চুমু খাওয়ার চেষ্টা করে। এই ঘটনায় সাফওয়ান ক্রোধে ফেটে পড়ে। আফসানার এই দুঃসাহসের পেছনে কি কোনো গভীর উদ্দেশ্য লুকিয়ে আছে? সাফওয়ান কি পারবে এই নতুন ষড়যন্ত্রের জাল ছিঁড়ে ফেলতে?
নরখাদকের জঙ্গলে
একদল নরখাদকের কবলে পড়ে সাফওয়ান আর রুমাইশা। তাদের সামনে এখন জীবন-মৃত্যুর লড়াই। এই লড়াইয়ে কি তারা জিততে পারবে, নাকি তাদের ভালোবাসার গল্পটা এখানেই শেষ হয়ে যাবে?
চরিত্রের পাঠ
আফসানার চারিত্রিক স্খলন দেখে রুমাইশা তাকে এক কঠিন শিক্ষা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। সে কি পারবে আফসানাকে তার ভুল বুঝতে সাহায্য করতে? নাকি এই ঘটনা তাদের মাঝে তৈরি করবে এক নতুন শত্রুতা?
অপেক্ষা শেষের গল্প
দীর্ঘ বারো বছর পর নিজেদের শিকড়ে ফিরে আসে সাফওয়ান আর রুমাইশা, সাথে তাদের ভালোবাসার তিন চিহ্ন। অতীতের ক্ষতচিহ্ন মুছে ফেলে পরিবার আবার এক হয়েছে শাফিনের বিয়ের উৎসবে। এই পুনর্মিলন কি তাদের দীর্ঘ অপেক্ষার এক মধুর সমাপ্তি, নাকি তাদের নতুন পরিচয়ের আড়ালে এখনো কোনো রহস্য বাকি আছে?
নরখাদকের জঙ্গলে
একদল নরখাদকের কবলে পড়ে সাফওয়ান আর রুমাইশা। তাদের সামনে এখন জীবন-মৃত্যুর লড়াই। এই লড়াইয়ে কি তারা জিততে পারবে, নাকি তাদের ভালোবাসার গল্পটা এখানেই শেষ হয়ে যাবে?
পরিচয়ের খোঁজে
নরখাদকদের হাত থেকে পুলিশদের উদ্ধারকারী সেই রহস্যময় ব্যক্তির পরিচয় জানতে চায় পুলিশ। তাদের তদন্ত কি সাফওয়ানের আসল পরিচয় উন্মোচন করে দেবে? নাকি সাফওয়ান তার পরিচয় গোপন রেখেই এই রহস্যের জাল ছিঁড়ে ফেলবে?
পরিচয়ের খোঁজে
নরখাদকদের হাত থেকে পুলিশদের উদ্ধারকারী সেই রহস্যময় ব্যক্তির পরিচয় জানতে চায় পুলিশ। তাদের তদন্ত কি সাফওয়ানের আসল পরিচয় উন্মোচন করে দেবে? নাকি সাফওয়ান তার পরিচয় গোপন রেখেই এই রহস্যের জাল ছিঁড়ে ফেলবে?
পরিচয়ের খোঁজে
নরখাদকদের হাত থেকে পুলিশদের উদ্ধারকারী সেই রহস্যময় ব্যক্তির পরিচয় জানতে চায় পুলিশ। তাদের তদন্ত কি সাফওয়ানের আসল পরিচয় উন্মোচন করে দেবে? নাকি সাফওয়ান তার পরিচয় গোপন রেখেই এই রহস্যের জাল ছিঁড়ে ফেলবে?
ঘোরগাড়ির গান
পুলিশের কাছ থেকে নিজেদের পরিচয় ফিরে পাওয়ার প্রস্তাব পায় সাফওয়ান আর রুমাইশা। এই প্রস্তাবে কি তারা রাজি হবে? নাকি তাদের ভাগ্যকে তারা নিজেদের হাতেই লিখবে? হরিণার বিলের ধারে চাঁদের আলোয় সাফওয়ানের কণ্ঠে গান কি তাদের নতুন জীবনের সূচনা করবে?
পরিচয়ের খোঁজে
নরখাদকদের হাত থেকে পুলিশদের উদ্ধারকারী সেই রহস্যময় ব্যক্তির পরিচয় জানতে চায় পুলিশ। তাদের তদন্ত কি সাফওয়ানের আসল পরিচয় উন্মোচন করে দেবে? নাকি সাফওয়ান তার পরিচয় গোপন রেখেই এই রহস্যের জাল ছিঁড়ে ফেলবে?
অপেক্ষা শেষের গল্প
দীর্ঘ বারো বছর পর নিজেদের শিকড়ে ফিরে আসে সাফওয়ান আর রুমাইশা, সাথে তাদের ভালোবাসার তিন চিহ্ন। অতীতের ক্ষতচিহ্ন মুছে ফেলে পরিবার আবার এক হয়েছে শাফিনের বিয়ের উৎসবে। এই পুনর্মিলন কি তাদের দীর্ঘ অপেক্ষার এক মধুর সমাপ্তি, নাকি তাদের নতুন পরিচয়ের আড়ালে এখনো কোনো রহস্য বাকি আছে?