তেইশান্তে প্রেমালোক

এক সাধারণ সংখ্যা '২৩' যখন একের পর এক আত্মহত্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়, তখন শহরের সেরা গোয়েন্দা রায়ানের হাতে আসে এই অদ্ভুত কেস। কুসংস্কারে অবিশ্বাসী রায়ান যখন একে এক গভীর ষড়যন্ত্র বলে ধরে নেয়, তখন তার জীবনে আসে মনোবিজ্ঞানী নীলা নামের এক রহস্যময়ী। কিন্তু কে এই নীলা আর কেই বা সেই ষড়যন্ত্রকারী যে সংখ্যার আড়ালে থেকে মৃত্যু নিয়ে খেলছে?

অভিশপ্ত তেইশের আগমন

গোয়েন্দা রায়ানের হাতে আসে এক অবিশ্বাস্য কেস, যেখানে একটি সাধারণ সংখ্যা '২৩' মানুষকে আত্মহত্যায় প্ররোচিত করছে। যখন সবাই একে অভিশাপ বলে ধরে নিচ্ছে, রায়ান তখন এক অদৃশ্য হাতের ষড়যন্ত্রের গন্ধ পায়। কিন্তু সংখ্যার আড়ালে থাকা এই খেলার শেষ কোথায়?

১৬২
০ মিনিট

এক অচেনা নম্বর থেকে ফোন

'২৩' সংখ্যার রহস্য উদ্ঘাটন করতে গিয়ে রায়ান নিজেই এক রহস্যময় নম্বর থেকে হুমকি পায়। একদিকে যখন অদৃশ্য শত্রু তাকে মৃত্যু অথবা হারের পথ বেছে নিতে বলে, অন্যদিকে তার পুরোনো বন্ধু তাকে মনে করিয়ে দেয় তার হারিয়ে যাওয়া ১১ বছর আগের জীবন। রায়ানের অতীত আর বর্তমানের এই লড়াইয়ের শেষ কোথায়?

৫৩
০ মিনিট

গ্রন্থাগারে এক নীল নয়না

পরিবারের কাছে বিয়ের কথা শুনে বিচলিত রায়ান যখন এক পুরনো লাইব্রেরিতে আশ্রয় খোঁজে, তখন একজোড়া নীল চোখের মায়ায় তার পৃথিবী থমকে যায়। এক অচেনা রমণীর এক ঝলকই তার হৃদস্পন্দন বাড়িয়ে দেয়। কে এই রহস্যময়ী, যার এক চাহনিতেই কঠোর গোয়েন্দা রায়ানের দুনিয়া ওলটপালট হয়ে গেল?

৬১
০ মিনিট

অচেনা মায়ার নতুন রূপ

লাইব্রেরির সেই অচেনা মেয়ের প্রভাবে রায়ান নিজেকে বদলাতে শুরু করে, যা দেখে তার পরিবার অবাক। বোনের সাথে মেলায় ঘুরতে গিয়ে তার পুরোনো বন্ধু নিরবের সাথে দেখা হয়। কিন্তু রায়ানের এই পরিবর্তনের পিছনে থাকা রহস্যময়ীর সাথে কি তার আবার দেখা হবে?

৩৭
০ মিনিট

অপরিচিতার আহ্বান

হতাশ হয়ে রায়ান যখন তার রহস্যময়ীকে খুঁজছে, তখনই '২৩' এর হুমকি আবার ফিরে আসে। পরদিন লাইব্রেরিতে গিয়ে সে অবাক হয়ে দেখে, সেই মেয়েটি তার কেস সম্পর্কিত বইটিই পড়ছে। মেয়েটি নিজেকে মনোবিজ্ঞানী ‘অপরিচিতা’ পরিচয় দিয়ে রায়ানের সাহায্য চায়। এটা কি শুধুই কাকতালীয়, নাকি কোনো গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ?

৪৫
০ মিনিট

জুটিবদ্ধ তদন্তের শুরু

অপরিচিতা নিজেকে ‘নীলা’ নামে পরিচয় দিয়ে রায়ানের সাথে '২৩' রহস্যের তদন্তে সঙ্গী হওয়ার প্রস্তাব দেয়। তার সুরক্ষার কথা ভেবে রায়ান প্রথমে দ্বিধা করলেও শেষে রাজি হতে বাধ্য হয়। কিন্তু এই জুটি কি পারবে আসল অপরাধীকে ধরতে, নাকি তারা নিজেরাই শত্রুর নতুন লক্ষ্যে পরিণত হবে?

৩৩
০ মিনিট

তেইশে মৃত্যু, তেইশে ভয়

তদন্তে রায়ান ও নীলা এক ভয়ংকর প্যাটার্ন খুঁজে পায়—সব ভুক্তভোগী মাসের ২৩ তারিখে মারা যাচ্ছে। যখন তারা ভাবে পরবর্তী আক্রমণের আগে এক মাস সময় আছে, ঠিক তখনই আরও মৃত্যুর খবর আসে। সেই রাতেই এক ঝড়ো সন্ধ্যায় নীলার আতঙ্কিত ফোন কল রায়ানের কাছে আসে। নীলার সাথে কী ঘটেছে?

২৮
০ মিনিট

বৃষ্টিভেজা রাতের মায়াবিনী

বৃষ্টিস্নাত নীলাকে দেখে রায়ানের পৃথিবী যখন আবার থমকে যায়, তখন সে জানতে পারে নীলাকেও সেই রহস্যময় নম্বর থেকে হুমকি দেওয়া হয়েছে। একদিকে নীলার নিরাপত্তা নিয়ে তার উদ্বেগ, অন্যদিকে খুনি তার পদ্ধতি পাল্টে ফেলায় কেসটি আরও জটিল হয়ে ওঠে। রায়ান কি পারবে নীলাকে রক্ষা করতে?

২৮
১ মিনিট

খুনির মনস্তাত্ত্বিক চাল

রায়ান অবশেষে খুনির উদ্দেশ্য বুঝতে পারে—সে শুধু উদ্দেশ্যহীন মানুষদের লক্ষ্যবস্তু বানাচ্ছে। তারা যখন খুনির উৎস খুঁজে বের করার পরিকল্পনা করে, তখনই খুনি তার খেলার নিয়ম পাল্টে দেয় এবং প্রতিদিন মানুষ মারা শুরু করে। সময়ের সাথে এই দৌড়ে রায়ান আর নীলা কি পারবে জয়ী হতে?

১৮
০ মিনিট
১০

এগারো বছর আগের সূত্র

পার্কে নীলার সাথে এক অপ্রত্যাশিত সাক্ষাতে রায়ান তার জন্য নিজেকে বদলানোর প্রতিজ্ঞা করে। তাদের তদন্ত এক নতুন মোড় নেয় যখন তারা বুঝতে পারে যে খুনির পরিচয়ের সূত্র ১১ বছর আগের প্রথমদিকের হত্যাকাণ্ডগুলোর মধ্যে লুকিয়ে আছে। অতীতের সেই অন্ধকারে কী রহস্য অপেক্ষা করছে তাদের জন্য?

২৭
০ মিনিট
১১

মৃত্যুফাঁদ ও হারানো পরিচয়

খুনির পাঠানো এক মৃত্যুফাঁদ থেকে রায়ান অল্পের জন্য বেঁচে যায়। অন্যদিকে, নীলা এক পুরনো ছবি দেখে তার আসল পরিচয় প্রকাশ করে—সে-ই রায়ানের ১১ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া প্রথম প্রেম। রায়ান কি পারবে তার দেশের মাটিতে লুকিয়ে থাকা খুনিকে ধরতে আর তার পাশে থাকা নীলার আসল পরিচয় জানতে?

৪৩
০ মিনিট