রহস্য
Discover all the "রহস্য" related stories

অনুরাগ | পর্ব - ১২ | সর্বশেষ পর্ব
কলারের থেকে হাত দুটো ছাড়িয়ে নিয়ে পুলক পকেট থেকে ফোন বের করে একটা ভিডিও প্লে করে দিলো।ভিডিও তে সেই মেয়েটি স্বীকারোক্তি দিচ্ছে।মেয়েটি কাঁদছে আর কথাগুলো বলছে।আর তার পাশেই ওই সর্দারনী।মাথায় ঘোমটা টেনে মাথা নিচু করে কাঁদো কাঁদো কন্ঠে সেও স্বীকারোক্তি দিচ্ছে।

অনুরাগ | পর্ব - ১১
‘কী হয়েছে শ্রুতি?কোনো সমস্যা?’ দু চোখ বেয়ে পানির সঙ্গে আগুন ঝরছে শ্রুতির চোখে।ঈশাণের দিকে ভয়াবহ দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে ও।ঈশাণ আবার ও প্রশ্ন করলো,-‘ কী হয়েছে? এভাবে দেখছিস কেনো? দেখি কাগজ টা দে তো আমার কাছে।’ শ্রুতির হাত থেকে কাগজটা নিয়ে ঈশাণ পড়তে আরম্ভ করলো।

অনুরাগ | পর্ব - ১০
‘কোথায় ঘাপটি মেরে ছিলি বল তো এই তিনটা বছর?’ (নিশাদ) -‘ আমি কী আসামি নাকি যে ঘাপটি মেরে লুকিয়ে থাকবো?’ গ্লাসে ড্রিংক ঢেলে নিতে নিতে কথা বলছে পুলক।ওর দিকে কয়েক জোড়া চোখ বিস্ময় আর প্রশ্ন ভরা চোখে তাকিয়ে আছে। রিয়ার পাশে এসে বসলো পুলক।

অনুরাগ | পর্ব - ৯
‘বিয়েটা কেনো করছিস না বল তো?ঈশাণ কিন্তু সত্যি খুবই পছন্দ করে তোকে।আর সেটা ভার্সিটি টাইম থেকেই।ও এখনো তোর জন্য অপেক্ষা করে বসে আছে।আর তুই অপেক্ষা করে আছিস ওই বেঈমানের জন্য?’ শ্রুতি নিশ্চুপ হয়ে বসে আছে।এই তিনটা বছর শ্রুতি কীভাবে কাটালো তা নিজেরও অজানা।

অনুরাগ | পর্ব - ৮
‘আমি কী তোমার বাসায় যাচ্ছি?’ -‘হ্যাঁ।’ -‘সত্যি?’ -‘মিথ্যা হবে কেনো?’ -‘আমি কী আজ থেকে তোমার সঙ্গেই থাকবো?’ -‘অবশ্যই।আমার সঙ্গে থাকবেনা তো কার সঙ্গে থাকবে তুমি?’ -‘ওখানে আর আমাকে ফিরে যেতে হবেনা? ওরা যদি আমাকে কখনো নিতে আসে আবার?’ -‘আর আসবেনা ওরা বাবু।

অনুরাগ | পর্ব - ৭
‘তোর সাহস কতখানি তুই আমাকে থ্রেট করছিস?অবশ্য এমন একটা বাজে কাজ করার মতো সাহস যে দেখাতে পারে তার তো…..।তুই বেরো আমার বাসা থেকে।যাহ্ বেরো……বেরো।’ একরকম ঘাড় ধাক্কা দিয়েই বের করে দিলো ঈষাণকে পুলক।শ্রুতি বেলকোনির এক কোণে দাঁড়িয়ে চোখ বন্ধ করে দাঁড়িয়ে আছে।চোখের পানিতে গাল চিকচিক করছে তার।

অনুরাগ | পর্ব - ৬
ঈশাণ শ্রুতির হাত থেকে ফোনটা নিয়ে দেখল পুলকের সঙ্গে একটি মেয়ের বেশ কিছু ছবি।একটা ছবিতে দেখা যাচ্ছে পুলক ওই মেয়েটাকে আইসক্রিম খাইয়ে দিচ্ছে, মেয়েটাও ওকে আইসক্রিম খাইয়ে দিচ্ছে আবার ওর নাকেও জড়িয়ে দিচ্ছে।দুজন মিলে শপিং করে বের হচ্ছে,রিক্সায় ঘুরছে।ছবিগুলো দেখে ঈশাণ কিছুক্ষণ চুপ করে থাকল।

এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা - সিজন ২ | পর্ব - ৫৯
আমি আশ্চর্যজনক ভাবে উনার মুখের দিকে তাকিয়ে রইলাম।আমি বা কি বললাম আর উনি বা কি বুঝলেন আর কি বললেন।এক গাদা কথা শুনিয়ে দিলেন।এইসব কথাবার্তা কি অলওয়েজ টাইম উনার মাথায় ঘুরতে থাকে।

এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা - সিজন ২ | পর্ব – ১৬
–বিলিভ মি! আপু।আমি একদম ই সত্য বলছি।ওই যে বিহান দাঁড়িয়ে ওর কাছেই শুনে দেখো।এই বিহান নিচে নেমে আয়, আমার বিরুদ্ধে বললে বিহানের আজ খবর আছে। এতক্ষণ উপরে দাঁড়িয়ে তাদের এই প্রচুর হাসির ঝগড়া শুনছিলাম আমি আর বিহান ভাই।কিছুক্ষণ আগেই ঘুম থেকে উঠে খেয়ে বারান্দায় দাঁড়িয়েছি। আর এরই মাঝে নিচে ওদের ঝগড়া শুরু।আমরা দুজনেই নিচে নেমে গেলাম।

এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা - সিজন ২ | পর্ব – ৬
‘উনি আবার ও বলেছিলেন কি দেখছিস এইভাবে তাকিয়ে।কি হয়েছে তোর।তোর চোখে মুখে এমন অদ্ভুত পরিবর্তন কেনো?’ ‘উনার দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থেকে বলেছিলাম জানিনা তো বিহান ভাই।কেনো এমন হয় আমার।?তাই আপনার কাছে শুনতে এসেছি।কেনো আপনি সংস্পর্শে আসলেই আমার এমন হয়।’

প্রেমাতাল | পর্ব – ১২
মুগ্ধ-তিতির আলো ফুটতেই মানে ৫ টার দিকে রওনা দিয়েছিল। ৩ ঘন্টা হাটা আর প্রায় ১ ঘন্টা বাস জার্নির পর ওরা থানচি পৌঁছেছিল। থানচি গেস্ট হাউজে ঢুকেই মুগ্ধ রিসিপশনের দিকে গেল। পিছন পিছন গেল তিতির। ঘড়ির কাটা ছিল তখন ৯ টার আশেপাশে।

অপেক্ষা | পর্ব – ৩৯
আরহাম কাঠখোট্টা স্বরে প্রশ্নটি করে উত্তরের আশা করলেন না।চুপচাপ বসে রইলেন অন্যদিকে তাকিয়ে।হাফসা কিছু বলতে যাচ্ছিলো আব্বু ফোন এগিয়ে দিলেন।আরহাম আব্বুর দিকে জিগ্গাসাদৃষ্টিতে তাকিয়ে ফোন তুলে রুক্ষস্বরে সালাম দিতেই ওপাশ থেকে উৎকন্ঠিত কন্ঠে ভেসে আসে, ‘আপনি সত্যি আমায় মেনে নিয়েছেন?নিজের মুখে বলুন।বাবার কথায় বিশ্বাস হচ্ছে না।’