রহস্য
Discover all the "রহস্য" related stories

ত্রিধারে তরঙ্গলীলা | পর্ব – ২৩
ইদের ছুটি কাটাতে সবাই নিজ নিজ গন্তব্যে ফিরে গেছে। গতরাত দেড়টার দিকে সুহাস এসেছে নামীর কাছে। এই নিয়ে প্রচণ্ড রাগারাগি করেছে নামী। দু’জনের মধ্যে ঝগড়া হয়েছে প্রায় দু’ঘন্টা। সিমরানের থেকে খবর পেয়েছে সুহাস বাড়ি এসেছে বিকেলের দিকে। এরপর দু’ঘন্টা সময় বোন এবং মাকে দিয়েছে। উদয়িনীর সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছে, মতের অমিলও অনেক।

ত্রিধারে তরঙ্গলীলা | পর্ব – ২২
আজ সূর্যি মামার দেখা মেলেনি। আকাশে মেঘের ঘনঘটা। জানালা ঘেঁষে উদাস মুখে বসে আছে নামী। ঐ আকাশের সকল মেঘ যেন তার মুখে ভর করেছে আজ৷ দেখতে দেখতে তাদের জীবনে কেটে গেছে তিন বছর। পড়াশোনা, বন্ধুত্ব, প্রেম, ঘুরাফেরা, মান অভিমান সবই ছিল বছর জুড়ে। কোনোটাতেই এক রত্তি কমতি ছিল না।

ত্রিধারে তরঙ্গলীলা | পর্ব – ২১
ঠিক বারোটা সময় নামীর ফোনে একটি ম্যাসেজ এলো, ‘ হ্যাপি ফার্স্ট মিটিং নামীদামি। ‘ বই থেকে মুখ তুলে ফোনের স্ক্রিনে তাকাতেই বুকের ভেতর ধড়াস করে ওঠল নামীর। এরপর আরো একটি ম্যাসেজ এসে হৃদয় নাড়িয়ে তুলল তার। ‘ মিসেস সুহাসিনী… হ্যাপি ফার্স্ট ওয়েডিং এনিভার্সারি।

অফিডিয়ান | পর্ব – ৬০
ভার্সিটির স্টুডেন্ট রা সব যত্রতত্র ছোটাছুটি করে ভার্সিটি থেকে বেরিয়ে যেতে চাইছে। পুলিশ ফোর্স এসে দাঁড়িয়ে আছে ভার্সিটির মুখে, কিন্তু তাদের কে হারবার্টের গার্ড গুলো আটকে রেখেছে ভেতরে যেতে দিচ্ছে না, যার কারণে দুই পক্ষের ভেতরে ঝামেলা শুরু হয়ে বেশ বড় আকার ধারণ করতে চলেছে৷

অফিডিয়ান | পর্ব – ৫৯
পুরো ভার্সিটি টা জুড়েই যেন সাজসাজ রব৷ সবাই এদিক ওদিক তাড়াহুড়ো করে ছুটছে। স্টুডেন্ট সহ অন্যান্য টিচার আর স্টাফরা নিজেদের ভেতর ল্যাবরেটরির বিষয় টা নিয়ে নিচু গলায় আলোচনা করছে৷ বিশালদেহী গার্ড গুলো কঠিন চোখে আশপাশ টা পর্যবেক্ষণ করছে আর অস্ত্র হাতে পাহারা দিচ্ছে৷

অফিডিয়ান | পর্ব – ৫৮
ওর কণ্ঠে বিস্ময়ের সুর৷ রুমাইশা নিজের মুখ টা কালো কাপড়ে কায়দা করে বাধতে বাধতে মৃদু স্বরে বলল — এই পৃথিবীতে যদি আমার সবচেয়ে বেশি চেনা কোনো ঘ্রাণ থাকে, তবে সেটা আপনার শরীরের ঘ্রাণ৷

অফিডিয়ান | পর্ব – ৫৭
দরজা খুলতেই সারা শরীর কালো পোশাকে আবৃত কেউ একজন ঝাপিয়ে পড়লো ওর বুকে৷ থতমত খেয়ে গেলো সাফওয়ান, টাল সামলাতে না পেরে পড়ে যেতে নিলো, তাড়াতাড়ি দরজার হাতল ধরে নিজেকে পড়ে যাওয়া থেকে বাচালো ও।

অফিডিয়ান | পর্ব – ৫৬
সাফওয়ান গর্জে উঠলো আবার ও। হিসহিসিয়ে বলল, — রাখ তোদের উপায়, আমি মরি আর বাচি তাতে আমার কিচ্ছু যায় আসে না৷ তবে, আমি যদি এইখান থেকে নিজেকে ছাড়াতে পারি, তবে তোদের বাচার আর কোনো উপায় থাকবে না৷

অফিডিয়ান | পর্ব – ৫৫
কিছু একটা দাঁড়িয়ে আছে সেখানে। শাফিন ভ্রু কুচকে দেখার চেষ্টা করলো, আসলেই সেখানে কিছু আছে, নাকি তার চোখের ভুল! আর ও কিছুক্ষন খেয়াল করে দেখার পর শাফিন বুঝলো যে এটা তার চোখের ভুল নয়, সত্যি সেখানে কিছু একটা, বা কেউ একজন দাঁড়িয়ে আছে৷

অফিডিয়ান | পর্ব – ৫৪
রুনিয়া হলরুমের মেঝেতে বসে বুক চাপড়ে হাহাকার করে কাদছেন। তার সাফওয়ান, তার নাড়িছেড়া ধন, তার প্রথম সন্তান সাফওয়ান নেই! তাকে কারা জানি মেরে ধরে নিয়ে চলে গিয়েছে কোথায়!

অফিডিয়ান | পর্ব – ৫৩
গাড়ি গুলো এসে থামলো একটা নির্দিষ্ট জায়গায়। তিনটা গাড়ির মাঝের সাদা গাড়িটার, মাঝখানের সিটে সাদা রঙা কোট প্যান্ট পরে বসে আছে লুকাস।

অফিডিয়ান | পর্ব – ৫২
গত দুদিন ধরে সাফওয়ান বাড়ির বাইরে। ফোন বন্ধ করে রেখেছে। কোথায় আছে ও কাউকে বলেনি। রুমাইশা চলে যাওয়ার পর থেকে ও কিছুই খায়নি৷ রুনিয়া আর আয়েশা সব রকমের জোর জবরদস্তি করেও কিছুই খাওয়াতে পারেনি ওকে৷