হাস্যরস
Discover all the "হাস্যরস" related stories

১৬ বছর বয়স | পর্ব – ৪২ (এতটা ভালোবাসেন!)
খাওয়া শেষ করে আমরা রুমে চলে এলাম। কিন্তু আমি এখনি ঘুমাতে চাচ্ছি না। বরং আজ আমি গল্প করতে চাই। আমি বালিশে হেলান দিয়ে বসলাম। উনি বিছানায় বসতে বসতে ভ্রুকুচকে তাকিয়ে বললেন, আজও কি আবার সেই প্রশ্ন উওর চলবে?

১৬ বছর বয়স | পর্ব – ৪১ (অভিমান)
“আপনার আমাকে নিয়ে চিন্তা করতে হবে না।আপনি যান আপনার গুরুত্বপূর্ণ কাজে। এক মাস কেনো এক বছর কাটিয়ে আসুন।” রেগে বললাম আমি। “ওকে। যাব আমি।” শক্ত মুখ করে বলল শাওন। আমি থমকে গেলাম। শাওন বের হয়ে চলে গেল। উনি কি সত্যিই যাবেন নাকি?

পাথরের বুকে ফুল | পর্ব – ৩৫ | সর্বশেষ পর্ব
ওয়াসেনাত আর অরিএান হাটছে।তাদের সাথে সাথে রিমন আর রিমি।অরিএান জোড় পূর্বক ওয়াসেনাতের হাত নিজের হাতে কবজা করে রেখেছে।মানে নিজের হাতে আবদ্ধ করে রেখেছে।রিমি প্রচণ্ড রেগে আছে রিমনের উপড়।আর রিমন বেচারা যতবার পা ফেলে রাস্তায় তত বার সরি বলে চলেছে।ইশশশ বেচারা।

পাথরের বুকে ফুল | পর্ব – ৩০
অরিএান আর রিমন হতভম্ভ হয়ে একজন আর একজনের মুখ চাওয়া চাই করছে।তাদের অবস্থা দেখে মনে হয় ভয়ঙ্কর কিছু দেখেছে।তবে তারা যা দেখছে এক কথায় এটা মেয়েদের জন্যে একদম সাধারন একটা ব্যাপার।অরিএান আর রিমনের সামনে ওয়াসেনাত আর রিমি ঝগড়া করছে।আসলে ঝগড়া করছে বললে ভুল হবে মারা মারি করছে।যাকে বলে চুল

পাথরের বুকে ফুল | পর্ব – ২৯
রোদের আলো ওয়াসেনাতের চোখে মুখে পড়তেই ওয়াসেনাতের ঘুম ভেঙে যায়।চোখ খুলে ওয়াসেনাত নিজেকে নিজের রুমের খাটে আবিষ্কার করে।রোদটা তার রুমের জানালা দিয়ে আসছে।ওয়াসেনাত ধড়পড়িয়ে উঠে বসে।আর ভাবে অরিএান গেল কই?তবে কি সে স্বপ্ন দেখেছে?কিন্তু তার তো মনে হয়েছিল বাস্তবে।তবে তো সে ছাদে ছিল বিছানায় কিভাবে, কখন এল?ওয়াসেনাতের মাথা ঘুড়ছে।

পাথরের বুকে ফুল | পর্ব – ২৬
আজ সকালটা সুন্দর কথাটা আসলে ঠিক মনে হয় না।পৃথিবীর সব সকালই সুন্দর হয়।সকালের প্রথম কিরণ মোহনিয় করে মানুষের জীবনকে।রাঙায় নতুন স্বপ্নের আলোতে।নতুন একটি কিরণ মানে নতুন স্বপ্ন বুনার শুরু।আজকের সকালও কারো নতুন জীবনের স্বপ্ন বুনার শুরু।সকালের মিষ্টি হালকা রোদে অরিএানের ঘুম ভাঙে।ঘুম ঘুম চোখে তার মনে হচ্ছে সে নরম

পাথরের বুকে ফুল | পর্ব – ২০
ওয়াসেনাত ভ্রু কুচকে সামনের দিকে তাকিয়ে আছে।রিমি ওয়াসেনাতের জামার পিছনের অংশ খামছে ধরে হেসেই চলেছে।ওয়াসেনাতদের কাজের মেয়ে রূপালি ওয়াসেনাতের পাশে দাড়িয়ে হাসি আটকানোর চেস্ট করছে। রূপালি রসিক টাইপের মেয়ে। ওয়াসেনাতকে তার অতিব মাএায় ভাল লাগে।তাই ছলে বলে কৌশলে ওয়াসেনাতের সাথে কথা বলার ধান্দা খুজে। ওয়াসেনাত ছাদে পানি দিতে গেলেই

পাথরের বুকে ফুল | পর্ব – ১৯
ওয়াসেনাত বিরক্তি মার্কা মুখ করে গভীর চিন্তায় মগ্ন। তার এই মগ্ন হওয়ার পিছনে একটা বিশেষ কারন আছে।আর কারনটা হচ্ছে রিমি।আজ সকাল থেকেই ওয়াসেনাতের মাথায় একটা কথা ঘুরপাক খাচ্ছে।কথাটা হচ্ছে রিমিত অরিএান বলতে পাগল আর সে যে অরিএানের সম্পর্কে এবং অরিএানকে ভাল করে চিনে এটাতে কোন সন্দেহ নেই।

পাথরের বুকে ফুল | পর্ব – ১৭
এই দুইমাসে অরিএান নিজেকে ভেঙে এক নতুন অরিএানের জন্ম দিয়েছে।আগের অরিএানের সাথে এখন কার অরিএানের তেমন মিল নেই বলেই চলে।ব্যাপারটায় রিমন প্রচণ্ড আবাক।অরিএান এখন পাচঁ ওয়াক্ত নামাজ পরে।রিমন তো মাঝ রাতে অরিএানের রুমের সামনে দিয়ে গেলে প্রচণ্ড রকমের ঝাটকা খায়।এটা দেখে যে অরিএান মাঝ রাতে নামাজ পরে আবার মাঝে

পাথরের বুকে ফুল | পর্ব – ১৬
বিছানায় পা ঝুলিয়ে বসে আছে ওয়াসেনাত। ভাবছেন বিছানায় কিভাবে পা ঝুলানো যায়?আসলে বিছানার একপাশে এসে নিচের দিকে ঝুলিয়ে রেখেছে।তার দৃষ্টি সামনের দিকে।তবে তার চেহারা দেখে তার ভাবমূর্তি কিছু বুঝা যাচ্ছে না। আর তার সামনের দিকে তার দৃষ্টি বরাবর বসে আছে অরিএান। চেয়ারে বসে হাতগুলো মুষ্টি বদ্ধ করে নিচের দিকে

পাথরের বুকে ফুল | পর্ব – ১৫
ওয়াসেনাত রাস্তার পাশে দাড়িয়ে আছে আর তার সাথে রিমি।ওয়াসেনাত প্রচণ্ড বিরক্ত ভঙ্গিতে রিমির দিকে তাকিয়ে আছে।কারন একটাই রিমির আজাইরা বকবক।যা ওয়াসেনাতের মোটেও পছন্দ হচ্ছে না।ওয়াসেনাতের এখন ইচ্ছে করছে রিমির মুখে কস্টিভ লাগিয়ে দিয়ে বলতে এবার বল কত কথা বলতে পারিস।কিন্তু দুঃখ জনক হলেও সত্যি ওয়াসেনাতের কাছে এমন কিছুই নেই।

পাথরের বুকে ফুল | পর্ব – ১৩
সকাল থেকে ওয়াসেনাত কাজ করতে করতে টায়ার্ড।এখন বিকাল ৫ বাজে।৭টায় পার্টি শুরু হবে এখনও অনেক কাজ বাকি। ওয়াসেনাতের তো মাথা প্রচুর পরিমাণে গরম হয়ে আছে।তার এখন মন চাচ্ছে কর্মি গুলোরে ঘুষি মেরে নাক পাটিয়ে দিতে।সাথে ১০ বালতি ঠান্ডা পানি ডালতে।যাতে লোকগুলো ঠান্ডায় মরামরা হয়ে যায়।