আবেগপূর্ণ
Discover all the "আবেগপূর্ণ" related stories

প্রেমাতাল | পর্ব – ১৯
মুগ্ধ তিতিরকে না পেয়ে নিজের বাসায় ফিরে এল। ভাল লাগছে না কিছু! সারারাত বাসের ঝাঁকুনি আর তিতিরকে নির্ভয়ে অপলক দেখার লোভ! এই দুটো কারনে ঘুমাতে পারেনি ও। ভেবেছিল বাসায় এসে ঘুমাবে। কিন্তু কিসের ঘুম কিসের খাওয়া। তিতিরকে কিভাবে পাবে সেই চিন্তায় ও অস্থির! যদিও বাসা চেনে কিন্তু কয় তলায় থাকে

প্রেমাতাল | পর্ব – ১৭
পুরাদস্তুর জঙ্গল যাকে বলে! কখনো বাঁশঝাড়, কখনো বিশাল বিশাল নাম না জানা গাছ, কখনো বিভিন্ন রকমের লতা, ছোট বড় পাহাড়! তার মধ্যে দিয়ে বয়ে চলেছে ঝিরিপথটি। হাটতে হাটতে তিতির খেয়াল করছিল দোলা সাফির সাথে ঝগড়া করছে। ঝগড়ার টপিক কোমড় সমান পানি সাফি ওকে হাটিয়ে পার করিয়েছে।

প্রেমাতাল | পর্ব – ১৬
পাহাড়ে ওঠাটা যতটা কঠিন ছিল নামাটা আরো বেশি কঠিন মনে হলো তিতিরের। নিচে তাকাতেই ভয় করছে। এত খাড়া পাহাড়! মুগ্ধ বলল, -“আরে এভাবে পা ফেলছো কেন? এত ভয়ের কিছু নেই।” -“ভয়ের কিছু নেই মানে? কোথায় পা ফেলবো সেটাই তো বুঝতে পারছি না।”

প্রেমাতাল | পর্ব – ১৪
গেস্ট হাউজটা আসলে একটা কটেজের মত। চারদিকে ঘিরে আছে একটা বারান্দা। কটেজে মোট ৪ টি ঘর। প্রত্যেকটি ঘরে দুটো করে বিছানা। আর দুই বিছানার মাঝেও অনেক যায়গা। ফ্লোরিং করার প্ল্যান ছিল বাকিদের। কিন্তু কি থেকে কি হয়ে গেল। কোথায় চলে গেল সাফিরা।

প্রেমাতাল | পর্ব – ১৩
গেস্ট হাউজের বিল মিটিয়ে, আর্মি ক্যাম্পে এন্ট্রি করে তারপর নৌকার ঘাটে গেল ওরা। নৌকা খুঁজছিল মুগ্ধ। হঠাৎ কোত্থেকে এক ছেলে দৌড়ে মুগ্ধ দাদা মুগ্ধ দাদা করতে করতে এল। তাকে দেখেই মুগ্ধর সেকি আনন্দ। তিতির বুঝলো না এই পাহাড়ী ছেলেটার সাথে এমন কি সম্পর্ক মুগ্ধর! কাছে আসতেই তাকে জড়িয়ে ধরে বলল, […]

প্রেমাতাল | পর্ব – ১২
মুগ্ধ-তিতির আলো ফুটতেই মানে ৫ টার দিকে রওনা দিয়েছিল। ৩ ঘন্টা হাটা আর প্রায় ১ ঘন্টা বাস জার্নির পর ওরা থানচি পৌঁছেছিল। থানচি গেস্ট হাউজে ঢুকেই মুগ্ধ রিসিপশনের দিকে গেল। পিছন পিছন গেল তিতির। ঘড়ির কাটা ছিল তখন ৯ টার আশেপাশে।

প্রেমাতাল | পর্ব – ১১
-“এত হাসছেন কেন, শুনি?” -“এমনি।” -“এমনি না, আপনি খুব খারাপ। খালি মনে মনে কি যেন ভাবেন আর হাসেন।” মুগ্ধ একথার পর আবার হাসলো। তিতির এবার রেগেমেগে উঠে দাঁড়িয়ে বলল, -“আপনি আসলেই খুব খারাপ!” তারপর হাটা শুরু করলো। মুগ্ধ দৌড়ে ওকে ধরলো। পাশাপাশি হাটতে হাটতে বলল, -“সরি সরি, আর হাসবো না।

প্রেমাতাল | পর্ব – ৭
কতক্ষণ এভাবে কেটে যাওয়ার পর মুগ্ধ তিতিরকে পাহাড়ের কিনার থেকে সরিয়ে আনলো। ওরা ছিল আকাশনীলা কটেজের পেছন দিকটায়। কটেজের পিছন দিকেও একটা বারান্দা ছিল। সেই বারান্দার সামনে ঘাসের উপর তিতির বসে পড়লো। মুগ্ধও বসলো তিতিরের পাশে। অনেকটা সময় কেটে গেল, একটা কথাও বলেনি তিতির।

প্রেমাতাল | পর্ব – ৫
মুগ্ধ বলল, -“মেঘের আরো কাছে নিয়ে যাব তোমাকে। হাত বাড়ালেই মেঘগুলো লুটিয়ে পড়বে তোমার গায়ে।” তিতির একথা শুনে বলল, -“কোথায়? ওহ শুনেছিলাম নিলগিরি তে নাকি মেঘ ছোঁয়া যায়। সত্যি কি?” -“হুম তবে সেটা খুব সকালে। ৮/৯ টা পর্যন্ত। কিন্তু আমরা নিলগিরি পৌঁছাতে ১২/১ টা বেজে যাবে।” -“ওহ!” -“আমি অবশ্য বলছিলাম

প্রেমাতাল | পর্ব – ৪
মুগ্ধ চিন্তা করতে করতে একসময় বলল, -“তুমি সিওর যে তুমি আমার সাথে থানচি পর্যন্ত যাবে?” -“হ্যা। কিন্তু কিভাবে?” -“সেটা দেখছি তুমি আরেকবার ভেবে বল তুমি সিওর তো?” -“১০০%” -“ওকে,এসো আমার সাথে।” মুগ্ধ বাসস্ট্যান্ডের দিকে হাটা শুরু করলো। ২ মিনিটের রাস্তা। বাসস্ট্যান্ডের একপাশে অনেকগুলো সিএনজি। মুগ্ধ একজনকে জিজ্ঞেস করলো, -“মামা থানচি

ইট পাটকেল | পর্ব – ৪০
হাসপাতাল চত্তরে মানুষের ঢল নেমেছে। আশমিনের দলের কয়েকশ লোক এসে জমা হয়েছে সেখানে। সবার চেহারায় তীব্র ক্ষোভ বিদ্যমান। সাধারণ জনগণ ও এসেছে। অনেকে এসেছে তামাশা দেখতে।আবার অনেকেই প্রিয় নেতার খারাপ সময়ে ছুটে এসেছে তাকে একটু শান্তনার বানী শোনাতে। অমি, সানভি আশিয়ান, বাহাদুর সবার অবস্থা ভয়ংকর খারাপ।

ইট পাটকেল | পর্ব – ২৮
চৌধুরী গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রির বিলাসবহুল কেবিনে বসে আছে আশমিন। শান্ত মুখে পরাজয়ের ছাপ স্পষ্ট। তার সামনেই আমজাদ চৌধুরী বসে ছেলের মনোভাব বোঝার চেষ্টা করছে। — সব কিছু জেনেও এভাবে হাতে হাত রেখে বসে আছো কেন? ও তোমাকে আঘাত করবে আশমিন।বাবা হতে চলেছো তুমি।নিজেদের মধ্যে সবকিছু মিটিয়ে নাও।