বেদনা
Discover all the "বেদনা" related stories

অঙ্গারের নেশা | পর্ব – ৩১ | সর্বশেষ পর্ব
আকাশের রঙ আজ পরিষ্কার। গাছে গাছে নতুন ফুল ফুটেছে ৷ ফুটবেই তো আজ যে বসন্ত! বসন্তকাল জুড়েই তো নানা রঙের ফুল ফলালির ঘ্রাণে মাতোয়ারা হয়ে ওঠা। রাস্তায় লাল ফুল বিছিয়ে পড়ে আছে। প্রকৃতি নতুন রঙে সেজেগুজে নবাবী ভঙ্গিতে হাসলো যেনো। আহা! এই সুন্দর রূপে ডুবিয়েই ছাড়বে সবাইকে।

অঙ্গারের নেশা | পর্ব – ৩০
গমগমিয়ে বৃষ্টির আওয়াজ রোজকার মতো আজ আর স্নিগ্ধ মোহময় হয়ে ধ্বনিত হচ্ছে না। বৃষ্টির ফোঁটা গুলো শোনাচ্ছে কোনো এক কিশোরীর আর্তনাদের ন্যায়। এমনটাই অনুভূত হচ্ছে কাঁচের তৈরি আবদ্ধ কক্ষে।

অঙ্গারের নেশা | পর্ব – ২৯
সুফিয়ানের কথায় প্রতুত্তর করতে পারলো না প্রানেশা। এতক্ষণের সকল ক্ষোভ যেনো হাওয়ায় মিলিয়ে গেলো। সুফিয়ান যেনো তার দোষ গুলো তার চোখের সামনে তুলে ধরলো ৷ ঠিকই তো বলেছে সুফিয়ান! না জেনেই হোক রেয়ানের সঙ্গে সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছিলো সে। প্রানেশা যেমন সত্যি জানতো না তেমন সুফিয়ানও ধোঁয়াশায় ছিলো। সে হিসেবে দুজনেই বরাবর অপরাধী৷

অঙ্গারের নেশা | পর্ব – ২৮
বেঁচে থাকতে হলে সুখ দুঃখ দুটিরই স্বাদ সমানভাবে আস্বাদন করতে হবে। সব মিলিয়েই জীবন। সারাজীবন সুখ অথবা দুঃখ একাধারে পাওয়া সম্ভব না। প্রকৃতির এই বানানো নিয়মে জগৎ সংসার চলে আসছে যুগ যুগ ধরে। তা-ই তো বলা হয় – ‘ভাগ্যের লিখন না যায় খন্ডন ‘

অঙ্গারের নেশা | পর্ব – ২৭
আজ আনন্দরা দলবদ্ধ হয়ে যেনো ধরা দিয়েছে। কী সুন্দর অনুভূতি! পৃথিবীর সবচেয়ে সুখকর ঘটনা বুঝি এটিই? নাহলে সুফিয়ানের চোখের কোণে জল জমবে কেনো? ক্লান্ত পরিশ্রান্ত দেহের ভিতর ভর করলো সজীবতা। ক্লান্ত হয়ে ফিরে যে এত বড় সুসংবাদ পাবে ভাবতেই পারেনি সে৷ হাতে এখনো চিরকুট মুঠো করে দাঁড়িয়ে আছে।

অঙ্গারের নেশা | পর্ব – ২৬
আজ আনন্দরা দলবদ্ধ হয়ে যেনো ধরা দিয়েছে। কী সুন্দর অনুভূতি! পৃথিবীর সবচেয়ে সুখকর ঘটনা বুঝি এটিই? নাহলে সুফিয়ানের চোখের কোণে জল জমবে কেনো? ক্লান্ত পরিশ্রান্ত দেহের ভিতর ভর করলো সজীবতা।

অঙ্গারের নেশা | পর্ব – ২৫
অন্যান্য দিনের চেয়ে সেই সকালটা ছিলো অন্যরকম। আকাশ তখন হলদে রঙে সেজেগুজে হাজির হয়েছে। নারীর দেহে অলংকারের ন্যায় আকাশেরও হলদে রঙ বেশ শোভা ছড়াচ্ছে। না আছে রোদ আর না আছে কোনো মেঘলা ভাব। চমৎকার একটা পরিবেশ। এরকম একটা সময়ে ভালোবাসার মানুষের হাতটা যদি নিজের মুঠোয় থাকে তাহলে পৃথিবীর বুকে বেঁচে থাকতে বেশি

অঙ্গারের নেশা | পর্ব – ২৪
‘রেয়ান, তুমি বলেছিলে তোমার বড় ভাই আছে। মা বাবার ছবি দেখালেও ভাইয়ের ছবি তো দেখালে না! ‘ তখন সম্পর্কের বয়স চার বছর। এর মধ্যে প্রানেশার মনে নানারকম সন্দেহের উৎপাত হয়েছে। প্রানেশার শুধু মনে হতো রেয়ান কিছু লুকাচ্ছে।

অঙ্গারের নেশা | পর্ব – ২৩
বাহিরে বোধহয় হালকা বৃষ্টি হচ্ছে। সুফিয়ান বুকে গুটিয়ে থাকা যুবতীর দিকে কিছুক্ষণ স্থির হয়ে তাকিয়ে রইলো৷ ঠান্ডায় জবুথবু হয়ে গেছে প্রাণেশা, গাঁয়ের সঙ্গে নিবিড় হয়ে লেপ্টে আছে। উপরে একটা কম্ফর্টার দেয়া আছে গায়ে, কিন্তু তারপরও প্রাণেশার ঠান্ডা কমছে না।

অঙ্গারের নেশা | পর্ব – ২২
গৌধুলি পেরিয়ে সন্ধ্যার ঘ্রাণ ঘনিয়ে আসছে। দিক দিগন্তের নানান মানুষ হালকা আনাগোনা শুরু করেছে, তাদের বেশীর ভাগই সদ্য বিবাহিত। তাই প্রেমও মাখোমাখো।