বিয়ে
Discover all the "বিয়ে" related stories

মেইড ফর ইচ আদার | পর্ব - ৭
মা নিজের দিকে খেয়াল রেখো।তৃনাতো বেশি বাসায় থাকে না ।হলেই কাটায়।হাটতে বের হলে তুলিকে নিয়ে বের হবে।বাবা সময়মত ওষুধ নিও।তৃনার বাসার কাছে ভার্সিটি হলেও নানা বাহানায় বান্ধবীদের সাথে থাকে।আমার জন্য চিন্তা করবে না একদম।

মেইড ফর ইচ আদার | পর্ব - ৫
তনয় আহমেদ মাইক্রফোন নিয়ে এনাউন্সমেন্ট এর কাজ করছে, টস অনুযায়ী ছেলেদের পক্ষ থেকে গান করার কথা বললেন তনয় আহমেদ। আবিরদের দল থেকে আবির গান গাইবে সিদ্ধান্ত নিলো। স্টেজের সামনে খালি জায়গায় কার্পেট বেছানো হয়েছে। কার্পেটের উপর চেয়ারে আবির গিটার সেট করে বসে পড়লো। রাইদের হাতে ক্যামেরা।

মেইড ফর ইচ আদার | পর্ব - ৪
সফিউল আহমেদ আর তনয় আহমেদের কঠোর নির্দেষ,রাতে খাবার খেয়ে তাড়াতাড়ি ঘুমাতে হবে সবার। তন্নি আর তন্ময়ের বিয়ের অনুষ্ঠান কাল থেকে শুরু হবে। তাই সবাই রাতের খাবার খেয়ে ঘুমাতে গিয়েছে। এছাড়া বাড়ির ছেলে মেয়েরা মেহেদীর অনুষ্ঠানের সকল আয়োজন করবে তাও বলে দিয়েছে।

মেইড ফর ইচ আদার | পর্ব - ১
গ্রামের নামকরা আহমেদ ভিলা সেজে উঠেছে নতুন সাজে। আহমেদ বংশের বুড়া-বুড়ি গত যাওয়ার পর এই আহমেদ ভিলা ছন্নছাড়া হয়ে পরে। গ্রাম ছেড়ে সবাই ঢাকায় পারি জমায়। কোনো বিশেষ কারন ছাড়া এখন আর এই আহমেদ ভিলা প্রান ফিরে পায় না।

এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা - সিজন ২ | পর্ব – ১২
বিয়ের আগে মেহু আপু, তোহা আপু, রিয়া আমাকে বাসর ঘর নিয়ে অনেক কিছু এডভান্স বলে দিয়েছে।আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম উনি বাসর ঘরে ঢুকে আমার সাথে ঘনিষ্ট হতে চাইছেন সেকথা বুঝবো কিভাবে। মেহু আপু বলেছে,শোন দিয়া রোমাঞ্চ এর আগে ছেলেরা প্রথমে ঘরে প্রবেশ করেই সিটকিনী লাগিয়ে গায়ের কাপড় খুলতে শুরু করে।তার পর ধীরে ধীরে তোর দিকে আগাবে।

এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা - সিজন ২ | পর্ব – ১১
“মেনে না নেওয়ার কি আছে?বিহান কি আমাদের ছেলেদের মতো বাবা মায়ের মুখের উপর কথা বলবে।কখনো দেখেছো রাস্তায় মেয়ে নিয়ে ঘুরতে।আমাদের ছেলে পেলে আয়ে পাশ করতে পারে নি একেক টা ঘরে এনে উঠেছে।”

অপেক্ষা | পর্ব – ৫৬ | সর্বশেষ পর্ব
একজন স্ত্রী ঠিক ততটাই সুন্দর যতোটা তার স্বামীর দৃষ্টি সুন্দর! ইসস উমায়ের আপনি যদি আমার চোখ দিয়ে আপনার সৌন্দর্য দেখতে পারতেন, তাহলে….

অপেক্ষা | পর্ব – ৫৫
চোখাচোখি হলো কেবল কয়েক সেকেন্ডের জন্য।আরহাম দৃষ্টি সরিয়ে নিলেন সাথে সাথে।মাইমুনা খুশিতে কাঁদবে না হাসবে বুঝতেই পারছে না।দাদূ উনার সাথে খোশালাপে ব্যস্ত ছিলেন তখন ড্রয়িংরুমে আসলেন আয়মান।মাও আসলেন। আরহাম উঠে দাঁড়িয়ে সালাম দিলেন।মা, ইমরানা, তার হাজবেন্ড প্রথম থেকে সবকিছুর জন্য করজোড়ে ক্ষমা চাইলেন।আরহাম কেবল শুনে গেলেন।

অপেক্ষা | পর্ব – ৫৪
আরহামের অগোছালো মস্তিষ্ক একেবারেই হ্যাং হয়ে গেল।আব্বু ছুটে গেলেন ব্লাডব্যাংকের দিকে।আরহামের পাশ দিয়েই তোয়ালে জড়ানো ছোট দেহটা বিশেষ গ্লাসে ভরে এনআইসিওর কক্ষে নেওয়া হলো।আরহাম শুধু তাকিয়ে রইলেন তাঁর সদ্য পৃথিবীতে আসা ফুলটার দিকে!উনার রক্ত!উনার অংশের দিকে!

অপেক্ষা | পর্ব – ৫৩
এ মুহুর্ত গ্লাসের বাইরে দৃষ্টি আদওয়ার।দূর আকাশের তেজি তারকা এতই ঝলমল করছে যে তাদের বড় এক অংশ এখান থেকেই গুণা যায়।একটা তারা হুট করেই মিলিয়ে গেলো।দৃষ্টি ঘুরিয়ে আরহামের দিকে তাকালো আদওয়া।আরহাম পাশে বসলে বুঝালো,তারাগুলো গুনে দিতে।সে তাঁরা গুনলো,আরহাম ঠায় তাকিয়েই রইলেন।

অপেক্ষা | পর্ব – ৫২
আরহাম হেসে ফেললেন।সন্তুষ্টচিত্তে বললেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ।দিস ইজ ফার্স্ট টাইম,হুয়েন আই এ্যাম স্যাটিসফাইড অন ইউর রিপ্লাই।’ হাফসাকে খাইয়ে দিয়ে যখন রুমে আসলেন আদওয়া বলল, ‘আর কতদিন অপেক্ষা করলে ছোটু টাকে দেখতে পাবো?সময় যেনো শেষ হচ্ছেই না।’

অপেক্ষা | পর্ব – ৫১
আরহামের চোখের অবাধ্য জলগুলো আর বাঁধা মানলো না।অশ্রুসিক্ত নয়নে বাবার দিকে তাকাতে তিনি বললেন, ‘আমার একটা অংশ ভালো নেই।এত অশান্তি নিয়ে কি করে যেতাম।’ আরহাম বাবাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলেন তৎক্ষনাৎ।নি:শব্দে আঁখিদ্বয় ভিজে উঠলো।বাবার ফিরে আসায়,একটুও আফসোস হলো না।বরং খুশি হলেন।