মাতৃত্ব

Discover all the "মাতৃত্ব" related stories

এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা - সিজন ২

এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা - সিজন ২ | পর্ব - ৮০ | সর্বশেষ পর্ব

"তো তুমি কি এখনো ঠিকভাবে কিছু খাও।তোমাকেও তো এখনো রোজ গালে তুলে অনেক বাহানা করে খাওয়াতে হয়।শোনো দিয়া আমার মেয়ের গায়ে একদিন ও আর হাত তুলবে না।মেয়ে আর তুমি তোমাদের চোখের পানি আমি সহ্য করতে পারিনা।মেয়ের সব দুষ্টুমি আমি সহ্য করবো।ওর খাওয়ানো ঘুম পাড়ানো সব আমি করবো।তুমি কখনো আর ওকে মেরো না।"

80 Parts
0
19
এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা - সিজন ২

এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা - সিজন ২ | পর্ব - ৭৯

"ওই হ্যালো ব্রিটিস মহিলা,শ্বশুরের একমাত্র জামাই চাইলে সারাজীবন তোমাকে প্রেগন্যান্ট রাখতে পারবে।শ্বশুরের মেয়েকে খালি পেটে রাখবে না।আমাকে বদনাম করে অন্যর কাছে যেও না।মানুষ আমাকে অন্য কিছু ভাববে।ভাববে আমার মাঝে অন্য প্রব্লেম।"

80 Parts
0
13
এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা - সিজন ২

এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা - সিজন ২ | পর্ব - ৭৮

রিয়া কাঁদতে কাঁদতে বললো,সরি বাবা, আমাকে ক্ষমা করে দাও তুমি।কাকুর পায়ে ধরে ক্ষমা চাইলো রিয়া আর বিভোর ভাই।কাকু ওদের বুকে টেনে নিলো।ঠিক এই দিনটার অপেক্ষা করছিলাম কতদিন।

80 Parts
0
14
এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা - সিজন ২

এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা - সিজন ২ | পর্ব - ৭৭

"সব ঠিক হয়ে যাবে। আমি আছি না।কি জুনিয়র তোমার মাম্মা কে কষ্ট দিচ্ছো কেনো?তুমি হাত পা ছোড়াছুড়ি করলে মাম্মা কষ্ট পাচ্ছে তো বাবা।তুমি কি জানো তোমার মাম্মা ইজ দ্যা বেষ্ট মাম্মা।তোমার জন্য কত যুদ্ধ করছে দেখো।আমার থেকেও তোমাকে বেশী ভালবাসে।"

80 Parts
0
13
এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা - সিজন ২

এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা - সিজন ২ | পর্ব - ৭৬

আম্মু শাড়ির আঁচল মুখে গুজে কাঁন্না আটকানোর চেষ্টা করে আমার কাছে এগিয়ে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরলো।আমি কিছুই বলতে পারছি না আম্মুকে খুব শক্ত করে জড়িয়ে ধরে কাঁদছি আর আম্মু আম্মু করছি শুধু।আম্মু আমাকে জড়িয়ে ধরে নিঃশব্দে চোখের পানি ফেলে যাচ্ছে।

80 Parts
0
14
এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা - সিজন ২

এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা - সিজন ২ | পর্ব - ৭৫

ফ্রেন্ডের কথা শুনে মন খারাপ হয়ে গেলো।তবে আমি জানি বিহান এমন কখনো করবে না।তবে ইদানিং বিহান ঠিক মতো বাড়িতে আসে না সারাক্ষণ ল্যাপটপ এ মন। আসলেই বিহান চেঞ্জ। এই চেঞ্জের কি কারণ।কখনো হাসে ও না।সারাক্ষণ চিন্তিত।সারারাত বাসায় আসে নি।বলেছে ইমারজেঞ্জি ওটি আছে।আমি পরের দিন সকাল ছয়টায় বিহানের জন্য খাবার নিয়ে হসপিটালে গেলাম।

80 Parts
0
13