পারিবারিক সম্পর্ক

Discover all the "পারিবারিক সম্পর্ক" related stories

এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা

এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা | পর্ব – ৬৫ | সর্বশেষ পর্ব

মন চাইছে আজ বৃষ্টি নামুক,ভীষণ বৃষ্টি যে বৃষ্টিতে প্লাবিত হবো দুজনে।কিন্ত এই অবেলায় কি বৃষ্টি নামবে মেঘেরা কি আমার প্রার্থণা শুনবে।ওই মেঘ তোমরা আমার চাওয়া গুলো বুঝো না কেনো বিহানের মতো।বিহানের যদি বৃষ্টি হয়ে নামার ক্ষমতা থাকতো এক্ষুনি আমার মন পড়ে বৃষ্টি হয়ে নামতো।

65 Parts
0
27
এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা

এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা | পর্ব – ৬৪

“বিহান ভাই ভেবে দেখেছেন আপনার বউ যদি মহিলা মেম্বার হয় তাহলে কত দাম বেড়ে যাবে।জানেন মানুষের বাড়ি মাঝে মাঝে মারাত্মক ঝগড়া হয় আবার তা নিয়ে আবার শালিস বিচার ও হয় তা আমি যদি মেম্বার হয় রেগুলার আমার বাড়িতে বসে জানতে পারবো কার বাড়িতে কি নিয়ে ঝগড়া হচ্ছে।

65 Parts
0
16
এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা

এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা | পর্ব – ৬৩

বিহান ভাই এর গলার উপর পা দিয়ে ঘুমিয়ে আছি।ঘুমের মাঝে কখন পা উনার গলার উপর পড়েছে আমি বুঝতেই পারি নি।উনি বার বার পা সরিয়ে দিচ্ছেন তো আমি বার বার উনার গলার উপর ই পা দিচ্ছি।এমনি তে প্রচন্ড শীত তার মাঝে আমি কম্বল টেনে উনাকে আলগা করে দিচ্ছি বার বার।

65 Parts
0
12
এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা

এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা | পর্ব – ৬২

দিয়া আজ সাদা আর পিংক কালার মিক্সড করা শাড়িটা পরবা প্লিজ।রোজ তো থ্রি পিছ পরাই দেখি আজ শাড়ি পরা দেখতে মন চাইছে বলতে পারো এটা আমার আবদার।উনার ফোন টা কেটে ছুটে আলমারির কাছে এলাম।আলমারির উপরে ওয়ালে উনি আমার গালে হলুদ লাগাচ্ছেন সেই ছবিটা টাঙানো।ছবিটা রোজ দেখি আমি ছবিটা কত জীবন্ত।

65 Parts
0
15
এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা

এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যা | পর্ব – ৬১

বাড়িতে আমাদের দুই ভাই বোনের বিয়ে সীমাহীন হাসি আনন্দের মাঝ দিয়ে শুরু হলো বিয়ের সানাই।বাবা আমাকে ডেকে নিয়ে বিহান ভাই এর হাতে হাত ধরিয়ে দিলেন।এক পশলা সুখ যেনো গায়ে হাওয়া দিয়ে গেলো আমার।গহীন অন্ধকার থেকে ঝলমলে আলো এসে পড়লো মনের আঙিনায়।আমার সাথে বার বার কি হচ্ছে কিছুই বুঝলাম না। যেটা হচ্ছে সেটাই […]

65 Parts
0
16
লাজুকপাতা

লাজুকপাতা | পর্ব – ২০

বাচ্চাগুলোর পরীক্ষা শেষ, নতুন বছর শুরু হতে চলল। মা ফোন করে বাড়ি যেতে বলছেন বারবার। শীত মানে পলাশবাড়ীতে হৈচৈ আনন্দ। পিঠে বানানোর প্রতিযোগিতা লেগে যায়। এদিকে পরী আপাও আমাকে লোভ দেখায়। জরী তুই গেলে আমিও যাব। আমি নাবিদ কে বলতে সাহস পাই না। টানা উনত্রিশ টা দিন আমাকে ছেড়ে দূরে থেকে বেচারা

24 Parts
0
6
লাজুকপাতা

লাজুকপাতা | পর্ব – ১৯

টুম্পা ভাবী আর জামিল ভাইয়ের ডিভোর্স হয়ে যায় শেষ পর্যন্ত । ভাবী মেয়েদের নিতে চায় না। সে জানায় মেয়েরা আপাতত বাবার কাছে থাকুক। সে নিজেকে গুছিয়ে নিয়ে তারপর মেয়েদের দায়িত্ব নিবে। জামিল ভাই ভাবীর উকিল কে জানান মেয়েদের দায়িত্ব নেয়া তো দূরে থাক,

24 Parts
0
7
লাজুকপাতা

লাজুকপাতা | পর্ব – ১৮

কক্সবাজারে চার দিন ভালোই কাটলো। বাড়ি থেকে একাধারে সবার ফোন, ম্যাসেজ এসেছে। আমরা কেউই সেগুলোর জবাব দেই নি। শুধু পরী আপাকে ফোন করে সমস্ত কাহিনী বললাম। চারদিন পর ঢাকায় ফিরে দেখি সবকিছু থেমে আছে। শাশুড়ী মা একা একা কাজ সামলাতে গিয়ে কোমড় ব্যথা নিয়ে বিছানায় চিতপটাং।

24 Parts
0
8
লাজুকপাতা

লাজুকপাতা | পর্ব – ১৭

ঈদের পর একসঙ্গে অনেক গুলো ঘটনা ঘটলো। মনির সম্পত্তির ভাগ চাওয়া নিয়ে একদিন ঝামেলা হলো। পাশা মিয়া তার ফ্যামিলি সহ এসেছিল। সঙ্গে মনিও, এবারও ব্যাগ ভর্তি জিনিসপত্র। সঙ্গে কয়েক রকম মাছও। মনি সম্পত্তির ভাগ চায়। সে সবকিছু বুঝে পেলে আর এদিকে আসবে না। তবে এবার ওরা ঝামেলা করতে পারলো না। এসেছিল ঝামেলা করতে।

24 Parts
0
9
লাজুকপাতা

লাজুকপাতা | পর্ব – ১৬

আমার দিনগুলো কাটে ছন্দহীন। ছেলেমেয়েদের সেকেন্ড টার্ম পরীক্ষা শেষ হলো রোজার আগেই। বিকেলে খানিকটা সময় পাওয়া গেল। ওরা কিছুদিন ছুটি নিলো। কলেজে যাওয়া হয়। সুবর্না একগাদা খাতা দিয়ে দেয়। লিখতে লিখতে হাপিয়ে যাই। মাঝেমধ্যে মনে হয় নিজেকে অনেক কষ্ট দিয়ে ফেলছি। আমারও একটু বিশ্রাম প্রয়োজন। নিজের সুবিধার জন্যই বাড়িতে কাজের লোক পাল্টালাম।

24 Parts
0
8
লাজুকপাতা

লাজুকপাতা | পর্ব – ১৫

পরী আপাও দুই তিন দিনের ছুটি নিয়ে পলাশবাড়ী চলে এলো। মা খুব খুশি হলেন। আপার কারণে আমার আরও কয়েকদিন থাকা হলো। নাবিদ অবশ্য রেগে যায় তাতে। ও দুদিনের ছুটি নিয়ে আমাদের নিতে আসতে চায়। আমি আজ না কাল, কাল না পরশু করে আরও পাঁচ দিন বেশী থাকি।

24 Parts
0
12
লাজুকপাতা

লাজুকপাতা | পর্ব – ১৪

আম, কাঁঠালের দিন শেষ হবার আগেই বাবা আসেন। সঙ্গে অরু আর আমার চাচাতো ভাই হাসান। বাবা ঝুড়ি ভর্তি করে আম, লিচু নিয়ে আসেন। আম্মা ভীষণ খুশি হন। অনেক দিন পর আমাকে দেখে অরু কেঁদে ফেলে। বলে, “এমন নিষ্ঠুর কেন তুমি মেজপা, সেই যে বিয়ের পর একবার গেলে আর তো গেলে না। ”

24 Parts
0
8